রোববার (২৩ জুন) দুপুরে পর্যটন কেন্দ্রের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার বিষয়টি এখন টেলিভিশনকে নিশ্চিত করেন তাহিরপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা সালমা পারভীন।
গত ১৬ জুন থেকে সুনামগঞ্জের সকল নদ-নদীর পানি বাড়তে থাকে। একপর্যায়ে ১৭ জুন জেলার সকল নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। জেলার সাত উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে প্রায় সাড়ে ৬ লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েন। তবে গত শুক্রবার থেকে উজান ঢল কম নামায় সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হয়।
শনিবার থেকে জেলায় প্রখর রোদের দেখা মিলে। একপর্যায়ে ভারতের চেরাপুঞ্জিতে বৃষ্টি কম হওয়ায় এই অঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হয়। রোববার জেলার নিম্নাঞ্চল থেকে পানি নামে যাওয়ায় জেলা বন্যা ঝুঁকি মুক্ত হওয়ায় জেলার সকল পর্যটন কেন্দ্র গুলো খুলে দেওয়া হয়।
সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক রাশেদ ইকবাল চৌধুরী বলেন, 'সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় এরিমধ্যে জেলার পর্যটন স্পট গুলো খুলে দেওয়া হয়েছে।'