ভয়াবহ দাবানলের কবলে ইকুয়েডর
আর্জেন্টেনার পর এবার ভয়াবহ দাবানলের কবলে লাতিন আমেরিকার আরেক দেশ ইকুয়েডর। রাজধানী কুইতোর বনাঞ্চলে সৃষ্ট এই আগুন ছড়িয়ে পড়ছে আশপাশের এলাকাতেও। এতে চরম ঝুঁকির মধ্য পড়েছেন বাসিন্দারা। পরিস্থিতি মোকাবিলায় এরইমধ্যে নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে বাসিন্দাদের। অন্যদিকে, আর্জেন্টিনার উত্তরাঞ্চলে সৃষ্ট দাবানলে এরইমধ্যে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে ১৬ হাজার হেক্টর বনভূমি।
ট্রাম্পের প্রজেক্ট ২০২৫ বিপজ্জনক নীলনকশা: কামালা হ্যারিস
কথিত ‘প্রজেক্ট ২০২৫’-এর প্রসঙ্গ টেনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ পরিণতি কী হবে, সে বিষয়ে আবারও সতর্ক করলেন ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট প্রার্থী কামালা হ্যারিস। জানিয়েছেন, ট্রাম্পের সঙ্গে দ্বিতীয় বিতর্ক আয়োজনের চেষ্টা চালাচ্ছে ডেমোক্র্যাট শিবির। এদিকে, ৫ নভেম্বরের নির্বাচন সামনে রেখে এরই মধ্যে আগাম ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে তিন অঙ্গরাজ্যে।
জলবায়ু পরিবর্তনে আমাজনের বেশিরভাগ নদীই মরুভূমি হবার পথে
বিশ্বের সবচেয়ে বড় রেইনফরেস্ট অ্যামাজন দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে ১ হাজার ১০০ এর বেশি নদী। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বেশিরভাগ নদীই আজ মরুভূমি হবার পথে। কয়েকটি নদীর পানি নেমেছে ইতিহাসের সর্বনিম্ন স্তরে। এতে সংকটের মুখে নদীর ওপর নির্ভরশীল মানুষের জীবন।
কার্বন শোষণের বদলে নির্গমনের উৎস হয়ে উঠেছে অ্যামাজন
জলবায়ুর ক্ষতিকর প্রভাবের মধ্যে উষ্ণতা আরও বাড়তে থাকায় হুমকির মুখে পড়েছে পৃথিবীর ফুসফুস খ্যাত অ্যামাজন বন। এরইমধ্যে ৪০ শতাংশ এলাকাই অসুরক্ষিত হয়ে পড়ার তথ্য উঠে এসেছে অ্যামাজন সংরক্ষণ সংস্থার গবেষণায়। যদিও ২০২২ সাল পর্যন্ত এক দশকে অ্যামাজন কার্বন নির্গমনের চেয়ে শোষণে বেশি ভূমিকা রেখেছে বলে দাবি করা হচ্ছে। তবে অন্যান্য গবেষণা তথ্য বলছে, কার্বন নির্গমনের উৎস হয়ে উঠেছে অ্যামাজন।
অ্যামাজনের নদীগুলোর পানির স্তর ইতিহাসের সর্বনিম্নে পর্যায়ে
হুমকিতে পৃথিবীর ফুসফুস
জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাবে হুমকির মুখে পড়েছে অ্যামাজন। পৃথিবীর ফুসফুস খ্যাত রেইন ফরেস্ট থেকে সৃষ্ট নদীগুলোর পানির স্তর নেমে যাচ্ছে ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে। সেখানে জেগেছে বিস্তীর্ণ চর। এতে নদীর ওপর নির্ভরশীল মানুষের জীবিকা উপার্জনের সব পথই বন্ধের দোরগোড়ায়।
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা কমাতে ভূমিকা রাখবে ওআইসি : যুক্তরাষ্ট্র
অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন বা ওআইসির রাষ্ট্রগুলো মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা কমাতে প্রয়োজনীয় ভূমিকা রাখবে। এমনটাই মনে করছে যুক্তরাষ্ট্র।