'গাজায় মানবিক সহায়তা পৌঁছাতে ইসরাইলের বাধা'
গাজা ও লেবাননে ইসরাইলি হামলায় একদিনে নিহত প্রায় ১০০ জন। উপত্যকায় উত্তরাঞ্চলে দুর্ভিক্ষের ঝুঁকি আসন্ন উল্লেখ করে জাতিসংঘ জানিয়েছে, গাজায় মানবিক সহায়তা পৌঁছাতে বাধা দিচ্ছে ইসরাইল। উপত্যকায় ত্রাণ পাঠানোর আল্টিমেটাম শেষ হলেও ইসরাইলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে অনীহা যুক্তরাষ্ট্রের। এদিকে উত্তর ইসরাইলের নাহারিয়ায় হিজবুল্লাহর রকেট হামলায় নিহত হয়েছেন ২ ইসরাইলি।
গাজায় গণহত্যা চালাচ্ছে ইসরায়েল: সৌদি যুবরাজ
গাজায় ইসরাইলি বাহিনী গণহত্যা চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। এছাড়া মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড থেকে ইসরাইলকে সরে যেতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন আরব লিগের মহাসচিব। শুধু তাই নয়, ইসরাইলের সদস্যপদ স্থগিত করতে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আয়োজনের কথাও জানান তিনি। এদিকে আরব লিগ আর ওআইসির সম্মেলনের মধ্যেই গাজায় হামলার তীব্রতা বাড়িয়েছে ইসরাইল।
যুদ্ধবিরতির মধ্যস্থতা থেকে সরে গাজায় আগ্রাসন বাড়িয়েছে ইসরাইল
কাতার যুদ্ধবিরতির মধ্যস্থতা থেকে বেরিয়ে আসার পর গাজায় রাতারাতি আগ্রাসন বাড়িয়েছে ইসরাইল। শরণার্থী শিবির জাবালিয়ায় একদিনের হামলায় প্রাণ গেছে ৩২ জনের। বিরতিহীন ইসরাইলি হামলায় মানবেতর অবস্থায় পৌঁছেছে গাজা উপত্যকা। জাতিসংঘ বলছে, যাদের প্রাণহানি হয়েছে, তাদের ৭০ শতাংশই নারী ও শিশু।এদিকে, ইসরাইলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর আগ্রাসনে লেবাননেও একদিনে ৩১ জনের প্রাণহানি হয়েছে।
'গাজায় ইসরাইলি সেনাদের ফেলে রাখার কোনো যৌক্তিকতা নেই'
গাজায় আইডিএফের সকল উদ্দেশ্য পূরণ হয়েছে। তাই উপত্যকায় ইসরাইলি সেনাদের ফেলে রাখার কোনো যৌক্তিকতা নেই বলে মন্তব্য করেছেন ইসরাইলের সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত। পদচ্যুত হওয়ার দু'দিন পর এমন মন্তব্য করেন ইয়োভ গ্যালান্ত।
ইসরাইলি হামলায় লেবাননের পূর্বাঞ্চলে ৪০ জন নিহত, আহত ৫৩
ইসরাইলি ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে লেবাননের পূর্বাঞ্চলীয় দু'টি শহরে অন্তত ৪০ জনের প্রাণহানি হয়েছে, আহত অন্তত ৫৩ জন। বুধবার দিনগত রাত থেকে রাজধানী বৈরুতসহ বেশ কিছু অঞ্চলে কয়েক দফায় হামলা চালিয়েছে নেতানিয়াহু বাহিনী।
চলতি বছর কাতারে পর্যটক বেড়েছে ২৫ শতাংশ
২০২৩ সালের আগস্টের চেয়ে চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত কাতারে পর্যটকদের আনাগোনা বেড়েছে ২৫ শতাংশ। অ্যারাবিয়ান গালফ বিজনেস ইনসাইটের প্রতিবেদন বলছে, ২০২২ সালে বিশ্বকাপ ফুটবলের মতো আন্তর্জাতিক ইভেন্ট আয়োজনের পর থেকে দেশটিতে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ ও আফ্রিকান পর্যটকদের সংখ্যা বেড়েছে।