পরিবেশ ও জলবায়ু
টানা তৃতীয় দিনের মতো বছরের সর্বোচ্চ দূষণের কবলে দিল্লি

টানা তৃতীয় দিনের মতো বছরের সর্বোচ্চ দূষণের কবলে দিল্লি

টানা তৃতীয় দিনের মতো বছরের সর্বোচ্চ দূষণের কবলে ভারতের রাজধানী দিল্লি। সাড়ে তিন কোটি বাসিন্দার শহরে সোমবার (১৮ নভেম্বর) বায়ু মান সূচক ১৭শ' ছাড়িয়ে যায়।

শীতের শুরুতেই দিনাজপুরে তাপমাত্রার পারদ ১৪ ডিগ্রিতে

শীতের শুরুতেই দিনাজপুরে তাপমাত্রার পারদ ১৪ ডিগ্রিতে

হিমালয়ের কাছাকাছি হওয়ায় প্রতিবছর আগেভাগেই শীত ঝেঁকে বসে উত্তরের জনপদ দিনাজপুরে। এরইমধ্যে শীত জেঁকে বসতে শুরু করেছে এই জনপদে। সন্ধ্যা থেকে শুরু করে সকাল ১০টা পর্যন্ত ঘন কুয়াশার চাদরে ঢেকে থাকে চারপাশ। তাপমাত্রা কমার সঙ্গে বাড়ছে শীতের তীব্রতা। চলতি মাসের ১০ তারিখের পর থেকে তাপমাত্রার পারদ কমতে কমতে আজ (রোববার, ১৭ নভেম্বর) দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

ভয়াবহ বায়ুদূষণ-ধোঁয়ায় ঢাকা পড়েছে তাজমহল

ভয়াবহ বায়ুদূষণ-ধোঁয়ায় ঢাকা পড়েছে তাজমহল

ভয়াবহ বায়ুদূষণে ধোঁয়ায় ঢাকা পড়েছে ভারতের আগ্রার তাজমহল। আগ্রা ও এর আশপাশের এলাকায় শস্যের গোড়া পোড়ানোয় দূষণের মাত্রা বেড়েছে কয়েকগুণ। ধোঁয়ায় রাজধানী দিল্লি ও ভারতের উত্তরাঞ্চলে ব্যাহত হচ্ছে বিমান ও রেল চলাচল। বিপাকে পড়েছেন দিল্লির বাসিন্দারা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বন্ধ রাখা হয়েছে নির্মাণ কাজ।

উন্নয়নের নামে সবুজ কমছে রাজধানীতে

উন্নয়নের নামে সবুজ কমছে রাজধানীতে

উন্নয়নের নামে গাছ নিধনে সবুজ কমছে রাজধানীতে। বাড়ছে তাপমাত্রা ও বায়ুদূষণ। নগরীর সবুজায়ন কমার পেছনে পরিকল্পনাহীনতাকে দায়ী করছেন পরিবেশবিদরা। একই সাথে সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে গাছ রোপন করা হলে এখনও সবুজায়ন ফেরানোর সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করেন তারা।

বায়ুদূষণ: দিল্লিতে বন্ধ নির্মাণ কাজ, পাকিস্তানে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে কোটি শিশু

বায়ুদূষণ: দিল্লিতে বন্ধ নির্মাণ কাজ, পাকিস্তানে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে কোটি শিশু

বায়ুদূষণের লাগাম টানতে হিমশিম খাচ্ছে ভারত ও পাকিস্তান। দূষণের মাত্রা এতটাই ভয়াবহ যে একের পর এক কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হলেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মিলছে না সাফল্য। দূষণের ভয়াবহতায় ভারতের রাজধানী দিল্লিতে বন্ধ সব ধরনের নির্মাণ কাজ, বাস-ট্রাক চলাচল। পাকিস্তানে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পাঁচ বছরের কমবয়সী এক কোটির বেশি শিশু।

প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নাম প্রত্যাহার করবে ট্রাম্প

প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নাম প্রত্যাহার করবে ট্রাম্প

জানুয়ারিতে শপথ গ্রহণের পর ফের 'প্যারিস জলবায়ু চুক্তি' থেকে দ্বিতীয় দফায় যুক্তরাষ্ট্রের নাম প্রত্যাহার করে নেবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প, জানিয়েছেন দেশটির জলবায়ু বিষয়ক প্রতিনিধি। আর ২০৩৫ সাল নাগাদ যুক্তরাজ্যের গ্রিনহাউজ গ্যাস নিঃসরণের পরিমাণ ৮১ শতাংশ পর্যন্ত কমানোর ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার।

যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ে ছাই সাড়ে পাঁচ হাজার একর বনভূমি

যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ে ছাই সাড়ে পাঁচ হাজার একর বনভূমি

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক ও নিউ জার্সিতে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ে ছাই সাড়ে পাঁচ হাজার একর বনভূমি। ৫৬ কিলোমিটার গতিবেগে বাতাসের পাশাপাশি ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ আর্দ্রতা থাকায় দাবানল ছড়িয়ে পড়ছে আশপাশের অঞ্চলে।

নজিরবিহীন বায়ুদূষণের কবলে পাকিস্তান

নজিরবিহীন বায়ুদূষণের কবলে পাকিস্তান

নজিরবিহীন বায়ুদূষণের কবলে পাকিস্তান। প্রতি ঘনমিটার বাতাসে ধাতব কণার পরিমাণ নিরাপদ সীমার ১৯০ গুণ। দূষণের জেরে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাহোরসহ কয়েকটি শহরের হাজারো মানুষ। বন্ধ পুরো রাজ্যের সব স্কুল। ঘন ধোঁয়াশার কারণে মুলতান, গুজরানওয়ালা আর ফয়সালাবাদে নিষিদ্ধ করা হয়েছে সব ধরনের আউটডোর কার্যক্রম। দূষণ ঠেকাতে যুদ্ধকালীন প্রস্তুতি নিচ্ছে প্রশাসন।

উন্নত দেশগুলোর সিদ্ধান্তের উপরই নির্ভর করছে বিশ্বের টিকে থাকা: কপ প্রেসিডেন্ট

উন্নত দেশগুলোর সিদ্ধান্তের উপরই নির্ভর করছে বিশ্বের টিকে থাকা: কপ প্রেসিডেন্ট

জলবায়ু সম্মেলনের উদ্বোধনী ভাষণে জাতিসংঘ মহাসচিব অভিযোগ করেন, জলবায়ু বিপর্যয়ের কারণে অভিযোজনের অর্থ না দিয়ে উন্নত দেশগুলো জীবাশ্ম জ্বালানি বিক্রি করে ব্যাপক মুনাফা করছে। আর কপ প্রেসিডেন্ট মুখতার বাবায়েভ বলেছেন, উন্নত দেশগুলোর সিদ্ধান্তের উপরই নির্ভর করছে বিশ্বের টিকে থাকা। তবে কপ প্রেসিডেন্টের বক্তব্যে কোন আশার আলো নেই বলে সমালোচনা করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব রোধে দরকার প্রতিদিন ১০০ কোটি ডলার

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব রোধে দরকার প্রতিদিন ১০০ কোটি ডলার

জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতি মোকাবিলায় উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রতিদিন প্রায় ১০০ কোটি ডলার প্রয়োজন। অথচ মিলছে মাত্র সাড়ে ৭ কোটি ডলার। ধরিত্রীকে রক্ষায় আজারবাইজানের বাকুতে জড়ো হয়েছেন বিশ্বের প্রায় ২শটি দেশের প্রতিনিধি। জাতিসংঘ বার্ষিক জলবায়ু সম্মেলনের সভাপতির কণ্ঠে ছিল বিশ্বকে বাঁচানোর আহ্বান। সঙ্গে নিজ নিজ দেশ দেশের স্বার্থ রক্ষার জন্যে হলেও ক্লাইমেট ফাইনান্সের ওপর জোর দিয়েছেন বক্তারা।