সামরিক-সহায়তা

প্রতিরক্ষা খাতে পুতিনের রেকর্ড অর্থ বরাদ্দের পরিকল্পনা

যুদ্ধের ময়দানে এগিয়ে থাকতে আগামী বছর প্রতিরক্ষা খাতে রেকর্ড অর্থ বরাদ্দ করেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। যদিও সামরিক খাতে অতিরিক্ত ব্যয়ের প্রভাব পড়ছে দেশের অর্থনীতির ভীতগুলোতে। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রে ক্ষমতার পালাবদলে সামরিক সহায়তা নিয়ে শঙ্কায় পড়ে গেছে ইউক্রেন। রাশিয়া কুরস্কের অনেকখানি পুনর্দখলের পাশাপাশি অন্যান্য এলাকা দখলের দাবি করায় ন্যাটোতে ইউক্রেনের অন্তর্ভুক্তি নিয়ে বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে সংশয় দূর করতে বলছেন ভলোদিমির জেলেনস্কি।

এবার ইউক্রেনে অ্যান্টি পার্সোনেল ল্যান্ডমাইন দিচ্ছে বাইডেন প্রশাসন

দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলার অনুমতির পর এবার ইউক্রেনে অ্যান্টি পার্সোনেল ল্যান্ডমাইন সরবরাহের অনুমোদন দিলেন জো বাইডেন। হোয়াইট হাউজ ছাড়ার আগে একের পর এক এমন সিদ্ধান্তে বাহবা দিচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। এত সামরিক সহায়তা পেলেও ভবিষ্যত অনিশ্চয়তা মাথায় রেখে জেলেনস্কি প্রশাসন বলছে, সামনের বছর ইউক্রেনেই তৈরি হবে হাজার হাজার ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র আর দূরপাল্লার ড্রোন। যদিও বাইডেন প্রশাসনের এসব সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে রাশিয়া। এদিকে বিমান হামলা আতঙ্কে কিয়েভে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ করে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

নিজেদের স্বার্থেই ইসরাইলকে যুদ্ধে নামিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র?

গাজায় চলমান ইসরাইলি আগ্রাসনে লাভবান হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে হামলার জন্য তেল আবিবকে সামরিক সহায়তা দিচ্ছে ওয়াশিংটন। এই অর্থ দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকেই বোমা, ক্ষেপণাস্ত্র আর যুদ্ধবিমান কিনছে ইসরাইল। ঘুরে ফিরে সহায়তার অর্থ যেমন মার্কিন প্রভাবশালী অস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে যাচ্ছে, তেমনি অতিরিক্ত অস্ত্র তৈরির জন্য যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ছে কর্মসংস্থান। যুক্তরাষ্ট্রের ব্রাউন ইউনিভার্সিটির 'কস্টস অব ওয়ার' গবেষণা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এই তথ্য।

ড্রোন-যুদ্ধবিমান দিয়ে শরণার্থী শিবির রাফাহতে হামলা

হেলিকপ্টার, ড্রোন আর যুদ্ধবিমান দিয়ে লাখ লাখ ফিলিস্তিনির আশ্রয়কেন্দ্র শরণার্থী শিবির রাফাহতে হামলা করছে ইসরাইল।