বোরো ধান
বোরো ধান কাটা-মাড়াইয়ে ব্যস্ত কৃষক

বোরো ধান কাটা-মাড়াইয়ে ব্যস্ত কৃষক

বগুড়ায় পুরোদমে চলছে বোরো ধান কাটা-মাড়াই। হাট বাজারে বেড়েছে নতুন ধানের সরবরাহ। বাজারে ভেজা চিকন ধান বিক্রি হচ্ছে ১১শ' থেকে সাড়ে ১১শ' টাকায়। আর মোটা জাতের ধান বিক্রি হচ্ছে ১১শ' টাকায়। কৃষকদের অভিযোগ সরকার নির্ধারিত মূল্য তারা পাচ্ছেন না। আর মিল মালিকদের অভিযোগ ধানের বাজার অনুযায়ী সরকারের চালের ক্রয়মূল্য নির্ধারণ সঠিক হয়নি।

ডায়াবেটিক ধান নামে পরিচিতি পেয়েছে ব্রি-১০৫

ডায়াবেটিক ধান নামে পরিচিতি পেয়েছে ব্রি-১০৫

ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ব্রি-১০৫ নামে তৈরি হয়েছে নতুন ধান। যা পরিচিতি পেয়েছে ডায়াবেটিক ধান নামে। এই ধানের চালে গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের মাত্রা কম হওয়ায় ডায়াবেটিক রোগীরা এই চালের ভাত বেশি পরিমাণে খেলেও শারীরিকভাবে কোনো ক্ষতি হবে না। মূলত পুরনো জাতের ধানগুলোর রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা কম হওয়ায় নতুন জাতে ধান চাষে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করছে কৃষি বিভাগ।

ফেনীতে কালবৈশাখী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত পাকা ধান

ফেনীতে কালবৈশাখী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত পাকা ধান

ফেনীতে বৃষ্টি ও কালবৈশাখীর তাণ্ডবে খেতের কাদা পানিতে নুয়ে পড়েছে পাকা বোরো ধান। এমন অবস্থায় ফলনের অর্ধেক ফসল ঘরে তুলতে পারবেন কি-না সে শঙ্কা কৃষকের মনে। তবে কৃষি বিভাগ বলছে বেশিরভাগ ধান পেকে যাওয়ায় চিটা হওয়ার শঙ্কা নেই।

নরসিংদীতে ৫৬ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো চাষ

নরসিংদীতে ৫৬ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো চাষ

চলতি বছর নরসিংদীতে প্রায় সাড়ে ৫৬ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে। যেখান থেকে উৎপাদন হতে পারে প্রায় ১২শ' কোটি টাকার ধান। আর এই বোরো আবাদ ঘিরে কাজের সুযোগ হয়েছে অন্তত ৪ লাখ মানুষের। যাদের দৈনিক আয় ৮শ' থেকে এক হাজার টাকা পর্যন্ত। গ্রীষ্মের তীব্র তাপপ্রবাহে একটু জিরিয়ে নেয়ার সুযোগে উৎসবমুখর তারা। বোরো ধান ঘরে তোলা নিয়ে জেলাজুড়ে বইছে উৎসবের আমেজ।

হাওরের প্রায় শতভাগ বোরো ধান কাটা শেষ: কৃষি মন্ত্রণালয়

হাওরের প্রায় শতভাগ বোরো ধান কাটা শেষ: কৃষি মন্ত্রণালয়

এরই মধ্যে হাওরের ৯৭ শতাংশ ধান কাটা শেষ হয়েছে। হাওরভুক্ত ৭ জেলা সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা ও ব্রাক্ষণবাড়িয়ায় ৪ লাখ ৫৩ হাজার ৪০০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে। এখন পর্যন্ত ৪ লাখ ৩৮ হাজার হেক্টর জমির ধান কাটা হয়ে গেছে। আজ (রোববার, ৫ মে) কৃষি মন্ত্রণালয়ের পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

গরমে সবচেয়ে বিপাকে নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ

গরমে সবচেয়ে বিপাকে নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ

তীব্র তাপদাহে হাঁসফাঁস যখন দীর্ঘশ্বাসে, জীবন খতিয়ানে তখন পিঠ পুড়ছে মজুর খাটা মানুষের। কেননা মাঠে মাঠে চলছে বোরো ধান কাটা,মাড়াই, সিদ্ধ'র কাজ। তীব্র গরমে সবচেয়ে বিপাকে ময়মনসিংহের নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষেরা। তবে কাজ ছাড়া যাদের ভাত জোটে না তাদের তো আর বসে থাকার উপায় নেই। তাই গ্রীষ্মের এই তাপদাহ উপেক্ষা করেই ফসলের মাঠে মাঠে কাজ করছেন কৃষকরা।

ধানের ন্যায্যমূল্য পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় কৃষক

ধানের ন্যায্যমূল্য পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় কৃষক

সরকার চলতি মৌসুমে ধানের দাম ৩২ টাকা কেজি নির্ধারণ করে দিলেও ন্যায্যমূল্য পাওয়া নিয়ে শঙ্কিত কৃষকরা। উৎপাদিত ধানের গড় খরচ কেজিতে ৩০ টাকার বেশি, সেখানে সরকার নির্ধারিত দামে কৃষকের লাভবান হওয়ার সুযোগ খুবই কম। পাশাপাশি রয়েছে মধ্যসত্ত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য। যদিও কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, ন্যায্য দাম নিশ্চিতে কাজ করছেন তারা।

বৈশাখ মানেই বোরো ধান ঘরে তোলা

বৈশাখ মানেই বোরো ধান ঘরে তোলা

বৈশাখ ঘিরে হাওরের মানুষের সুখ-দুঃখ। এ অঞ্চলে বৈশাখ মানেই বোরো ধান ঘরে তোলার সময়। তাই তো বৈশাখের প্রথম দিনে পাকা ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছেন হাওরের কৃষকরা।

ফসল উঠেনি ঘরে, পুরনো পোশাকেই ঈদ করবেন হাওরের কৃষক

ফসল উঠেনি ঘরে, পুরনো পোশাকেই ঈদ করবেন হাওরের কৃষক

বিস্তৃত হাওরজুড়ে সোনালী ফসল থাকলেও ঈদের আমেজ নেই নেত্রকোনার হাওরের কৃষকদের মাঝে। ঈদের আগে ফসল তুলতে না পারায় পুরনো পোশাকেই ঈদ কাটবে হাওর পাড়ের মানুষদের। এর প্রভাব পড়েছে বাজারেও।

সুনামগঞ্জে সময় বাড়িয়েও শেষ হয়নি বাঁধের কাজ

সুনামগঞ্জে সময় বাড়িয়েও শেষ হয়নি বাঁধের কাজ

দুই দফা সময় বাড়ানোর পরও শেষ হয়নি সুনামগঞ্জের হাওরে ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ। এতে সময়মতো ফসল ঘরে তোলা নিয়ে শঙ্কিত কৃষকরা।

শেরপুরে ৬০০ বিঘা বোরো জমিতে পচন রোগ

শেরপুরে ৬০০ বিঘা বোরো জমিতে পচন রোগ

শেরপুর সদরের পাঁচটি গ্রামের প্রায় ৬০০ বিঘা জমির বোরো ধানের চারায় অজ্ঞাত পচন রোগ ধরেছে। নির্দিষ্ট কারণ জানাতে না পারলেও কৃষকদের ভুল ও নিম্নমানের বীজের কারণে এই সমস্যা হতে পারে বলে ধারণা করছে কৃষি বিভাগ। এসব জমি থেকে ফলন না পাওয়ার শঙ্কায় দিশেহারা শতাধিক কৃষক।

দিনাজপুরে পুরোদমে বোরো আবাদ শুরু

দিনাজপুরে পুরোদমে বোরো আবাদ শুরু

শীতের প্রকোপ কমে আসায় দিনাজপুরে পুরোদমে শুরু হয়েছে বোরো ধানের আবাদ। জমি প্রস্তুত ও চারা রোপণে ব্যস্ত কৃষক। তবে সার, সেচ ও চাষের দাম বাড়ায় বেড়েছে উৎপাদন খরচ।