অবশেষে স্বস্তির জয় বাংলাদেশের। এই জয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মতো দলের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জা থেকে বাঁচলো টাইগাররা। বিশ্বকাপের আগে নিজেদের ঝালিয়ে নেয়ার সুযোগ ছিল শান্ত-লিটনদের। তবে যে অভিজ্ঞতা হলো টাইগারদের সেটা হয়তো শিগগিরই ভুলে যেতে চাইবেন তারা।
লক্ষ্য খুব বড় নয়। তবুও সতর্ক বাংলাদেশের দুই ওপেনার সৌম্য ও তানজিদ তামিম। সাত ওভারের মধ্যে ৫০ রান তোলে এই দুই ব্যাটার। ক্রিজে থিতু হওয়ার সাথে সাথে নিজেদের ব্যাটিংয়ে ধার বাড়তে থাকে এই ব্যাটারের। ৬ ওভার ২ বলে ৫০ করা দলটি ১১ ওভার বলেই জিতে যায়। এদিন ৪২ বলে ৫৮ করেন তামিম আর ২৮ বলে ৪৩ রান করেন সৌম্য।
যদিও বাংলাদেশের ব্যাটারদের কাজটা আগেই সহজ করে দেন মোস্তাফিজ। আগে ব্যাট করতে নেমে দুই ওপেনার শায়ান ও এন্দ্রিস মিলে ৫ ওভারে তোলেন ৪৬ রান। এরপরই ম্যাচ ফিরতে থাকেন সাকিব- শান্তরা। ১৫ বলে ২৭ করা এন্দ্রিসকে থামান সাকিব। ১৮ রান করা ডেবুটান্ট শায়ান জাহাঙ্গীর ও ওয়ান ডাউনে নামা নিতেশকে ফেরান মোস্তাফিজ। দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়ে যুক্তরাষ্ট্রে সেখান থেকে ইনিংস মেরামতের চেস্টা করেন করি এন্ডারসন ও শেডলি।
শেষদিকে আবারও মোস্তাফিজের আক্রমণে ১০৪ রানে থামে স্বাগতিকদের ইনিংস। মাত্র ১০ রানে একাই ৬ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হন ফিজ।