প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন ও অর্থমন্ত্রী জ্যানেট ইয়েলেনের উদ্দেশ্যে এ চিঠি পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে সংস্থা দুটির প্রধান জরুরি ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য দেশের সরকারের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে অবৈধ অর্থ-সম্পদের মালিকদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা এবং পাচারকৃত অর্থ দেশে ফেরত আনার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে সক্রিয় সহযোগিতার আহ্বান জানান।
এর আগে, গত ৩০ আগস্ট যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র ও বৈদেশিক উন্নয়ন বিষয়ক মন্ত্রীর কাছেও বাংলাদেশীদের অবৈধ সম্পদ ফ্রিজ ও দেশে ফেরত পাঠানোর উদ্যোগ নিতে আহ্বান জানিয়ে চিঠি পাঠিয়েছিলো টিআইবি ও যুক্তরাজ্যভিত্তিক চারটি দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা।
এছাড়াও, সুইজারল্যান্ড, ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশ, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, হংকং ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থ-সম্পদ ফেরত আনার উদ্যোগ নিতে আহ্বান জানিয়েছিলো টিআইবি।