আজ (শুক্রবার, ২৩ আগস্ট) সন্ধ্যায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পরিদর্শন করে গণমাধ্যমে তিনি জানান, মাঙ্কিপক্সের ব্যাপারে ইতোমধ্যে আমরা সব ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। এছাড়া স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা টিম এবং বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ খুব সতর্ক অবস্থায় রয়েছে বলে উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, 'স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতির কারণে অনেক যাত্রী সময়মত বিমানবন্দরে আসতে পারছেনা। এ কারণে যেন যাত্রীদের টিকেট রি-ইস্যু করতে বাড়তি চার্জ আদায় না করা হয়, সে বিষয়ে সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছেন বলেও উপস্থিত সাংবাদিকদের অবগত করেন।'
বেবিচক চেয়ারম্যান আরও বলেন, 'হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কর্মরত অঙ্গীভূত আনসার সদস্যরা কর্মবিরতিতে চলে যাওয়ার পর বেবিচক কর্তৃপক্ষ বিমানবন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে দ্রুত পদক্ষেপ নিয়েছে। এভিয়েশন সিকিউরিটি এবং বিমান বাহিনীর সহায়তায় পুরো কার্যক্রম নিরবচ্ছিন্ন রাখা সক্ষম হয়।'
এছাড়া বন্যা পরিস্থিতিতে বেবিচক বন্যার্তদের সহায়তায় সেল গঠন করেন বলেও জানান তিনি।
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ এলাকাগুলোয় জনগণের প্রয়োজনীয় সাহায্য ও সহায়তা প্রদান নিশ্চিত করার জন্য এই সেল কাজ করবে। তিনি আরও জানান উক্ত সেলে বেবিচক এর সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ যার যার অবস্থান থেকে আর্থিক অথবা দ্রব্য সামগ্রী সহায়তার মাধ্যমে অবদান রাখবে যেন বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ এলাকায় জরুরি ত্রাণ সামগ্রী বিতরণসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করা যায়।