দুবাইয়ের শাসক ও ভাইস প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ জানিয়েছেন, দক্ষতা বৃদ্ধি ও আমলাতান্ত্রিকতা শূন্যে নামিয়ে আনার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এ পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
নতুন কর্মীদের আবাসন ও কাজের অনুমতি দেয়া, পুরোনোদের কাগজপত্র নবায়ন, আবাসিক ভিসার জন্য স্বাস্থ্যপরীক্ষা, কাজের অনুমতি প্রত্যাহার ও আমিরাতের জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্য আঙুলের ছাপ নেয়ার সেবা মিলবে নতুন ব্যবস্থায়।
এর মধ্যে স্বাস্থ্যপরীক্ষা ও আঙুলের ছাপ বাদে বাকি সব কাজই হবে পুরোপুরি অনলাইনভিত্তিক। এতে নতুন কর্মীদের আলাদা করে সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরে বেড়াতে হবে না, বাঁচবে সময়। বছরে সেবা পাবেন আগের চেয়ে ২৫ শতাংশ বেশি মানুষ।
ইনভেস্ট ইন দুবাই প্ল্যাটফর্মের অংশ এ পদক্ষেপ। যার সুবিধা পাবে দুবাইয়ের পৌনে তিন লাখ প্রতিষ্ঠান। ধীরে ধীরে সংযুক্ত আরব আমিরাতের অন্যান্য প্রদেশেও কার্যকর হবে এ ব্যবস্থা।