আজ (শুক্রবার, ৭ জুন) ভার্চুয়াল মিটিংয়ে যুক্ত হয়ে বাজেট প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা বলেছেন এই অর্থনীতিবিদ।
তিনি বলেন, ‘বাজেট ঘটতি ৪.৫ শতাংশের পরিবর্তে ২.৫ শতাংশ হলে ব্যাংক থেকে ২৬ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিতে হতো সরকারের, সহজলভ্য হতো ব্যক্তি খাতের ঋণ।’
বিনিয়োগ খরার মধ্যে ৬.৭৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি দুরূহ, উচ্চাভিলাষী প্রবৃদ্ধি বাড়তি চাপ তৈরি করতে পারে বলে জানান তিনি।
এবারের বাজেট বাস্তবতার প্রতি অনেকটাই সংবেদনশীল। কিছু কিছু ক্ষেত্রে আরও কল্যাণমুখী হওয়ার সুযোগ ছিল বলে মনে করে এই অর্থনীতিবিদ।