বাজেট প্রতিক্রিয়া
বাজেটে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে গুরুত্ব দিলেও পণ্যের দাম বাড়তি

বাজেটে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে গুরুত্ব দিলেও পণ্যের দাম বাড়তি

এবারের বাজেটে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে। কিন্তু বাজেট ঘোষণার পর বেশিরভাগ পণ্যের দাম বেড়েছে। অথচ মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে অন্তত ২৭ অত্যাবশ্যকীয় নিত্যপণ্যের উৎসে কর কমিয়ে ১ শতাংশ করা হচ্ছে। সেই পণ্যগুলোর ক্ষেত্রেও বেড়েছে দাম। ক্রেতাদের শঙ্কা কর হার কমলেও পণ্যের দাম কি কমানো যাবে?

‘ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা ফেরাতে বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ’

‘ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা ফেরাতে বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ’

ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা ফেরাতে বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই বাজেটটা অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে দেয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি। আজ (শুক্রবার, ৭জুন) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের সব পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে, বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের সব পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে, বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী

২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য সব পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। আজ (শুক্রবার, ৭ জুন) দুপুরে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

‘কৃষি-জ্বালানি খাতে ভর্তুকি বাড়িয়ে মুন্সিয়ানা দেখিয়েছে সরকার’

‘কৃষি-জ্বালানি খাতে ভর্তুকি বাড়িয়ে মুন্সিয়ানা দেখিয়েছে সরকার’

অর্থনীতিবিদ ও সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন, আইএমএফের চাপ উপেক্ষা করে কৃষি ও জ্বালানি খাতে ভর্তুকি বাড়িয়ে মুন্সিয়ানা দেখিয়েছে সরকার। বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে আগামী ৫ থেকে ১০ বছর কর ব্যবস্থাপনা স্থিতিশীল রাখতে হবে বলেও জানান তিনি।

‘মূল্যস্ফীতি ৬.৫ শতাংশে নামানোর লক্ষ্য উচ্চাকাঙ্ক্ষা; আগামীতে সরকারের দেনা আরও বাড়বে’

‘মূল্যস্ফীতি ৬.৫ শতাংশে নামানোর লক্ষ্য উচ্চাকাঙ্ক্ষা; আগামীতে সরকারের দেনা আরও বাড়বে’

দেশে অব্যাহত ৯ শতাংশের ওপরে থাকা মূল্যস্ফীতি আগামী ১২ মাসের মধ্যে কমিয়ে ৬.৫ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা বাজেটে ঘোষণা দেয়া হয়েছে, সেটিকে উচ্চাকাঙ্ক্ষা বলে মন্তব্য করেছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। আগামী অর্থবছরে সরকারের দেনা আরো বাড়ার পাশাপাশি বিদেশি ঋণের পরিমাণও বাড়বে বলে মনে করছে সংস্থাটি। সেই সঙ্গে রাজস্ব আহরণে যে লক্ষ্যমাত্রা দেয়া হয়েছে তা পূরণ হওয়া সম্ভব নয়- বলছে সিপিডি।