বাজেট প্রতিক্রিয়া

বাজেটে ৫০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় কমানোর পরামর্শ অর্থনীতিবিদদের

প্রস্তাবিত বাজেটের আকার বিগত বছরগুলোর তুলনায় কম বাড়লেও এর ঘাটতির পরিমাণ বেশি হবে বলে জানিয়েছেন অর্থনীতি বিশ্লেষকরা। কারণ রাজস্ব আহরণে ঘাটতি অন্যান্য বছরের মতই বৃদ্ধি পাবে। এতে সরকারের ঋণের পরিমাণ বাড়বে। এছাড়া মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে যে লক্ষ্য নেয়া হয়েছে তাও পূরণ হবে না। আজ (বুধবার, ১২ জুন) মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এবং পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট আয়োজিত বাজেটের চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ নিয়ে আলোচনায় এসব কথা জানান তারা। তাই বাজেটে ৫০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় কমানোর পরামর্শ দিয়েছেন অর্থনীতিবিদরা।

কথা ও ইন্টারনেটের খরচ বৃদ্ধিতে হতাশ গ্রাহক; লোকসানের আশঙ্কা কোম্পানির

মুঠোফোনে কথা ও ইন্টারনেট ব্যবহারে আরও খরচ বাড়ায় হতাশ সাধারণ গ্রাহকরা। বলছেন, এতে করে তাদের খরচ বেড়েছে কয়েকগুণ। মুঠোফোন কোম্পানিগুলো বলছে, অতিরিক্ত খরচ জনগণের ঘাড়ে গিয়ে পড়ায় গ্রাহক কমতে পারে।

বাজেটে পুঁজিবাজারের মূলধনী আয়কে ১ বছর করমুক্ত রাখার অনুরোধ ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের

প্রস্তাবিত বাজেটে পুঁজিবাজারে মূলধনী আয়কে অন্তত ১ বছর করমুক্তকরণ ও নতুন বিওধারীদের ৩ বছর করমুক্ত রাখার অনুরোধ জানিয়েছে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ)। পাশাপাশি সাতটি বিষয়ে মতামত দিয়েছে সংগঠনটি।

পুঁজিবাজারে গতি ফেরাতে বাজেটে কিছু নেই, বলছেন বিশ্লেষকরা

কিছুতেই যেন প্রত্যাশিত গতি ফিরছে না দেশের পুঁজিবাজারে। বারবার দরপতনে পোর্টফোলিও দুর্বল হয়েছে অনেক বিনিয়োগকারীর। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে তাই দাবি ছিলো বেশকিছু করছাড় সুবিধার। তার কিছু মিটলেও যুক্ত হয়েছে নতুন কর। সব মিলিয়ে নতুন অর্থবছরের বাজেটে শেয়ারবাজারের জন্য জোরালো কোনো আশা খুঁজে পাচ্ছেন না বাজার বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন, আস্থার সংকটের সমাধান না হলে কোনো কিছুতেই গতি ফিরবে না বাজারে।

বাজেটে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে গুরুত্ব দিলেও পণ্যের দাম বাড়তি

এবারের বাজেটে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে। কিন্তু বাজেট ঘোষণার পর বেশিরভাগ পণ্যের দাম বেড়েছে। অথচ মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে অন্তত ২৭ অত্যাবশ্যকীয় নিত্যপণ্যের উৎসে কর কমিয়ে ১ শতাংশ করা হচ্ছে। সেই পণ্যগুলোর ক্ষেত্রেও বেড়েছে দাম। ক্রেতাদের শঙ্কা কর হার কমলেও পণ্যের দাম কি কমানো যাবে?