শুল্কারোপ
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের প্রতিশ্রুতি মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলেছেন ট্রাম্প!

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের প্রতিশ্রুতি মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলেছেন ট্রাম্প!

শুল্কারোপের মাধ্যমে কয়েকটি দেশের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ বাধিয়ে যেন মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের প্রতিশ্রুতি মাথা থেকেই ঝেড়ে ফেলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রুথ সোশ্যালের বিবৃতিতে তিনি সতর্ক করেছেন, যুক্তরাষ্ট্রকে আগের অবস্থায় নিয়ে যেতে সবাইকে মূল্য দিতে হবে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, দেশের অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করার পরিবর্তে উল্টো পথে হাঁটছেন ট্রাম্প।

নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী তিন দেশের ওপর ট্রাম্পের শুল্কারোপ বাস্তবায়ন

নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী তিন দেশের ওপর ট্রাম্পের শুল্কারোপ বাস্তবায়ন

নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী তিন দেশের ওপর শুল্কারোপ বাস্তবায়ন করলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। পহেলা ফেব্রুয়ারি থেকে কানাডা ও মেক্সিকোর পণ্যে কার্যকর হচ্ছে ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক। চীনের ক্ষেত্রে এই হার ১০ শতাংশ। তিন দেশের পর ইইউ'র ওপরেও শুল্কারোপের পরিকল্পনা নিচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এদিকে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কড়া জবাব দেয়ার ঘোষণা কানাডার প্রধানমন্ত্রীর।

শুল্কারোপের কথা থাকলেও নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেনি ট্রাম্প

শুল্কারোপের কথা থাকলেও নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেনি ট্রাম্প

পহেলা ফেব্রুয়ারি থেকে কানাডা ও মেক্সিকোর ওপর ২৫ শতাংশ শুল্কারোপ কার্যকরের কথা থাকলেও এখনও নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেননি ডোনাল্ড ট্রাম্প। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জানান, এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে ৩১ জানুয়ারি রাতে। যদিও শুল্কারোপের আওতামুক্ত থাকতে পারে দুই দেশের জ্বালানি পণ্য। বিশ্লেষকদের দাবি, মার্কিন নাগরিকদেরই টানতে হবে বাড়তি শুল্কারোপের বোঝা।

কপার-অ্যালুমিনিয়ামে ট্রাম্পের শুল্কারোপ, মার্কিন ভোক্তা ব্যয় বৃদ্ধির আশঙ্কা

কপার-অ্যালুমিনিয়ামে ট্রাম্পের শুল্কারোপ, মার্কিন ভোক্তা ব্যয় বৃদ্ধির আশঙ্কা

কপার, অ্যালুমিনিয়াম ও ইস্পাত আমদানির ওপর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা ভোক্তা ব্যয় বাড়াতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা। সম্প্রতি রিপাবলিকান আইনপ্রণেতাদের উদ্দেশে দেয়া এক ভাষণে ট্রাম্প অ্যালুমিনিয়াম ও কপারের ওপর শুল্কারোপের কথা জানান। রয়টার্স প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

দ্বিতীয় দিনই ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা

দ্বিতীয় দিনই ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা

প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার দ্বিতীয় দিনই ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা হয়েছে। জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব পাওয়া বাতিল ইস্যুতে ২২ টি অঙ্গরাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেল করেছেন মামলা। পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে আদালতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে ওয়াশিংটন। এদিকে, দ্বিতীয় দিনে চীন আর ইউরোপীয় ইউনিয়নের পণ্যে শুল্কারোপের আভাস দিয়েছেন তিনি। ঘোষণা দিয়েছেন, তার আমলেই যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি হবে বিশ্বের সর্ববৃহৎ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কোম্পানি। শীর্ষ তিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এতে বিনিয়োগ করবেন ৫০ হাজার কোটি ডলার।

নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষরের পরই বিভিন্ন দেশে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ শুরু

নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষরের পরই বিভিন্ন দেশে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ শুরু

দেশের মানুষের জন্য সমৃদ্ধ আমেরিকা গড়ার প্রত্যয় নিয়ে ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তন। কিন্তু নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষরের পরপরই বিভিন্ন দেশে শুরু হয়েছে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ। পানামা দখল আর গ্রিনল্যান্ড কিনে নেয়ার হুমকিতে শঙ্কায় রয়েছেন সেখানকার সাধারণ মানুষ। অভিবাসীদের বিতাড়িত করার সিদ্ধান্ত নেয়ায় ক্ষোভে রাস্তায় নেমেছেন মেক্সিকোর সাধারণ মানুষ।

ট্রাম্পের পাশে অভিজাত শ্রেণির আধিপত্য, আবারো মূল্যস্ফীতির চাপে পিষ্ট হওয়ার শঙ্কা

ট্রাম্পের পাশে অভিজাত শ্রেণির আধিপত্য, আবারো মূল্যস্ফীতির চাপে পিষ্ট হওয়ার শঙ্কা

যুদ্ধ থেকে অভিবাসন নীতি, এরপর চড়া শুল্কারোপ- দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব নেয়ার আগেই যেসব পরিবর্তনের ঘোষণা দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প, তা নিঃসন্দেহে শত্রু আর মিত্র দেশগুলোর জন্য 'আমেরিকা ফার্স্ট' বার্তা- এমনটাই মনে করছেন বিশ্লেষকরা। নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্টের আশপাশে অভিজাত শ্রেণির আধিপত্য থাকায় শঙ্কা রয়েছে, সাধারণ মার্কিনরা এবারও পিষ্ট হবে মূল্যস্ফীতির চাপে। অভিবাসীদের দেশ থেকে বের করে দিলে চড়া মূল্য দিতে হবে মার্কিন অর্থনীতিকে, এমনটাই মত বিশ্লেষকদের। এমনকি আমদানি পর্যায়ে শুল্কারোপে মূল্যস্ফীতি আরও বাড়ার আশঙ্কাও তাদের।

স্থানীয় ব্যবসা রক্ষার্থে অ্যান্টি-ডাম্পিং আইন জোরদারের পরিকল্পনা মালয়েশিয়ার

স্থানীয় ব্যবসা রক্ষার্থে অ্যান্টি-ডাম্পিং আইন জোরদারের পরিকল্পনা মালয়েশিয়ার

চীনের অবাধ পণ্য প্রবাহ থেকে স্থানীয় ব্যবসার সুরক্ষায় নিজেদের অ্যান্টি-ডাম্পিং আইন হালনাগাদের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে মালয়েশিয়া। আগামী দুই মাসের মধ্যে ১৯৯৩ সালের অ্যান্টি-ডাম্পিং আইনে পরিবর্তন আনবে বলে জানিয়েছে দেশটির সরকার। সম্প্রতি ব্লুমবার্গ নিউজে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।