এদিকে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এ আইনের পরিবর্তন হলে স্থানীয় ব্যবসাগুলোর পক্ষে অভিযোগ দায়ের সহজ হওয়ার পাশাপাশি অন্যায্য বাণিজ্যিক অনুশীলন কমে আসবে। মূলত এ পদক্ষেপের মাধ্যমে চীন থেকে সাশ্রয়ী মূল্যের পণ্য আমদানি কমিয়ে মালয়েশিয়া নিজেদের স্থানীয় ক্ষুদ্র ও মাঝারি আকারের ব্যবসার সম্প্রসারণ করতে চায়।
সম্প্রতি চীন, ভারত, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার বেশ কিছু ইস্পাত পণ্যের ওপর মালয়েশিয়া অস্থায়ী অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্কারোপ করেছে।
এ অবস্থায় ইন্দোনেশিয়াসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো তাদের স্থানীয় শিল্পে ক্ষতির আশঙ্কা করছে। ফলে এসব দেশের পোশাক শিল্প খাতের কর্মীরা চাকরি হারাতে পারে বলে শঙ্কা জানিয়েছে খাত সংশ্লিষ্টরা।
মালয়েশিয়ার ডেপুটি মিনিস্টার লিউ চিন টং বলেন, ‘চীনা কোম্পানিগুলো দীর্ঘমেয়াদি অংশীদারত্ব গঠন ও আঞ্চলিক অফিস স্থাপনের মাধ্যমে মালয়েশিয়ায় বিনিয়োগ বাড়াতে পারে।’
মালয়েশিয়ার বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার চীন। তবে মালয়েশিয়ার সরকার ট্রাম্পের নতুন প্রশাসনের নীতিগুলো স্পষ্ট না হওয়া পর্যন্ত কোনো প্রতিক্রিয়া জানাতে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে বলেও জানান তিনি।