মিয়ানমার-জান্তা  

অস্ত্র সমর্পণ করে আলোচনায় বসার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান মিয়ানমারের বিদ্রোহীদের

অস্ত্র সমর্পণ করে আলোচনায় বসার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান মিয়ানমারের বিদ্রোহীদের

মিয়ানমারে অস্ত্র সমর্পণ করে আলোচনায় বসতে সেনাবাহিনীর প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে বিদ্রোহীরা। অভ্যুত্থানবিরোধীদের লড়াই বন্ধ করে আলোচনার জন্য সামরিক জান্তার হঠাৎ আহ্বানের একদিন পর এ প্রতিক্রিয়া জানায় বিদ্রোহীরা। বার্তা সংস্থা এপি জানিয়েছে, আলোচনা চাইলে আগে সামরিক শাসনের অবসান এবং শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরে সেনাবাহিনীর নিঃশর্ত সম্মতির দাবি বিদ্রোহীদের।

বিপর্যয়ের দ্বারপ্রান্তে মিয়ানমারের অর্থনীতি, বাড়ছে মূল্যস্ফীতি

বিপর্যয়ের দ্বারপ্রান্তে মিয়ানমারের অর্থনীতি, বাড়ছে মূল্যস্ফীতি

জান্তা সরকার আর সেনাবিরোধী বিদ্রোহী গোষ্ঠীদের সংঘাতে বিপর্যয়ের দ্বারপ্রান্তে মিয়ানমারের অর্থনীতি। ৬ বছরের যেকোন সময়ের তুলনায় বর্তমানে দেশটিতে ব্যাপকহারে ছড়িয়ে পড়েছে দারিদ্র্য। কমছে প্রবৃদ্ধি, বাড়ছে মূল্যস্ফীতি। রাখাইন রাজ্যে সংঘাত, কৃষি সরঞ্জামের অভাব আর চড়া দামে চালের উৎপাদন চলতি বছর কমে যাবে ৫০ শতাংশ। যুদ্ধের মধ্যে জীবন নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়ে গেছে রাখাইন রাজ্যে থাকা হাজার হাজার রোহিঙ্গা।

সর্বনিম্নে মিয়ানমারের মুদ্রামান, ৫ হাজার কিয়েতে মিলছে এক ডলার

সর্বনিম্নে মিয়ানমারের মুদ্রামান, ৫ হাজার কিয়েতে মিলছে এক ডলার

জান্তা সরকারের সঙ্গে বিদ্রোহী গোষ্ঠীদের তীব্র সংঘাতে বিপর্যস্ত হয়েছে মিয়ানমারের অর্থনীতি। এতে কমেছে দেশটির মুদ্রার দাম। দেশটিতে স্থানীয় মুদ্রা কিয়াতের মান নেমেছে সর্বনিম্ন পর্যায়ে। এক ডলারে মিলছে ৫ হাজার ২০ কিয়াত।

৬ মাসে সব সীমান্তের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে জান্তা

৬ মাসে সব সীমান্তের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে জান্তা

আগামী ছয় মাসের মধ্যে বাংলাদেশ, ভারত, চীন, থাইল্যান্ডসহ প্রধান সব সীমান্ত এলাকার নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। যুদ্ধ যতো জটিল রূপ নিচ্ছে, ততোই ম্লান হয়ে আসছে মিয়ানমার জান্তা ও বিদ্রোহীদের মধ্যে সমঝোতার সম্ভাবনা। থাই সীমান্তবর্তী মায়াবতীসহ আগামী কয়েক সপ্তাহে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকার ভাগ্যের ওপরই নির্ভর করছে পরবর্তী পর্যায়ে যুদ্ধ কোন দিকে মোড় নেবে মিয়ানমারে।

মায়াবতী পুনরুদ্ধারে জান্তা বাহিনীর বিমান হামলা

মায়াবতী পুনরুদ্ধারে জান্তা বাহিনীর বিমান হামলা

থাইল্যান্ড সীমান্তবর্তী মায়াবতী শহরে বিদ্রোহীদের হামলায় নাকাল মিয়ানমার সেনারা। গেল ১০ এপ্রিল নিজেদের সামরিক ঘাঁটি ছেড়ে পালায়। পাঁচ শতাধিক সেনা সে সময় আত্মসমর্পণ করলেও শেষ পৌনে ৩শ' সেনা মায়াবতীর সঙ্গে থাইল্যান্ডের মায়ে সট শহরকে যুক্ত করা মৈত্রী সেতুর কাছে আশ্রয় নেয় এবং আত্মসমর্পণে অস্বীকৃতি জানায়।

মিয়ানমার ছাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি প্রতিষ্ঠান শেভরন

মিয়ানমার ছাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি প্রতিষ্ঠান শেভরন

মিয়ানমার থেকে সব ধরনের কার্যক্রম গুটিয়ে নিচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি প্রতিষ্ঠান শেভরন। মিয়ানমারের ইয়াদানা ন্যাচারাল গ্যাস ফিল্ড থেকে শেয়ার তুলে নিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। কর্তৃপক্ষ বলছে, জান্তা মালিকানাধীন মিয়ানমার তেল ও গ্যাস এন্টারপ্রাইজের কাছে শেয়ার বিক্রি করছে শেভরন।

বিদ্রোহীদের দখলে মিয়ানমারের মায়াবতী শহর

বিদ্রোহীদের দখলে মিয়ানমারের মায়াবতী শহর

তীব্র সংঘর্ষের পর মিয়ানমারের থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী মায়াবতী শহরের নিয়ন্ত্রণ ছাড়তে বাধ্য হলো হাজারো জান্তা সেনা। আরও সহিংসতার আশঙ্কায় দেশ ছাড়তে প্রতিবেশি থাইল্যান্ডের সীমান্তে ভিড় করছে মায়াবতীর বাসিন্দারাও। সীমান্ত বাণিজ্যের কারণে মায়াবতীর নিয়ন্ত্রণ বেশ গুরুত্বপূর্ণ তারল্য সংকটে ভুগতে থাকা মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর জন্য।

অনিশ্চয়তায় দেশ ছাড়ছেন মিয়ানমারের তরুণরা

অনিশ্চয়তায় দেশ ছাড়ছেন মিয়ানমারের তরুণরা

মিয়ানমারে বাধ্যতামূলক সেনাবাহিনীতে নিয়োগের ঘোষণার পর থেকে অনিশ্চয়তায় পড়ে গেছেন তরুণরা। চাকরি, ব্যবসা এমনকি দেশও ছেড়ে দিচ্ছেন অনেকে। যারা আছেন তারাও গ্রেপ্তার হতে পারেন যেকোনো সময়। অন্যদিকে সেনাসদস্য কমার পাশাপাশি সীমান্ত এলাকাগুলোতে নিজেদের অবস্থান হারিয়ে বিপাকে পড়ছে খোদ জান্তা সরকার।

মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা এক লাখ মানুষকে গ্রহণ করতে প্রস্তুত থাইল্যান্ড

মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা এক লাখ মানুষকে গ্রহণ করতে প্রস্তুত থাইল্যান্ড

মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পার্নপ্রী বাহিদ্ধা নুকারা বলেছেন, দেশটি মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা এক লাখ লোককে গ্রহণ করতে প্রস্তুত রয়েছে। দেশটির একটি গুরুত্বপূর্ণ সীমান্ত শহরের কাছে লড়াই শুরু হওয়ার পর তারা এমন ঘোষণা দিলো। খবর এএফপি’র।

মিয়ানমারে জান্তা প্রধানের বাসভবন লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা

মিয়ানমারে জান্তা প্রধানের বাসভবন লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা

মিয়ানমারের নেইপিদোতে জান্তা প্রধানের বাসভবন, সেনাবাহিনীর প্রধান কার্যালয় ও গুরুত্বপূর্ণ সেনাঘাঁটি লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা হয়েছে।