তেহরান

প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ বাড়াচ্ছে ইরান

প্রতিরক্ষা খাতে ২০০ শতাংশ বরাদ্দ বাড়ানোর পরিকল্পনা ইরানের। ১০ বছরে প্রতিরক্ষায় ৩৪ শতাংশ বরাদ্দ বাড়লেও ব্যয়ের দিক থেকে মধ্যপ্রাচ্যের শীর্ষ তিনে নেই তেহরান। বিশ্লেষকদের ধারণা, বিপুল অর্থ ব্যবহার হতে পারে ব্যালিস্টিক মিসাইল ও ড্রোন তৈরির ক্ষেত্রে। পাশাপাশি দুর্বল আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার আধুনিকায়নও করার সম্ভাবনা রয়েছে।

কবে থামবে মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধ?

ইসরাইলের বিরুদ্ধে ইরান প্রতিক্রিয়া না জানালেই মধ্যপ্রাচ্য উত্তেজনা কমবে বলে দাবি করে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড ও লেবাননে চলমান ইসরাইলি আগ্রাসন দিচ্ছে ভিন্ন ইঙ্গিত। বিশ্লেষকরা বলছেন, গ্রেটার ইসরাইল প্রতিষ্ঠায় দখলদারিত্বের আগ্রাসন না থামালে কমবে না মধ্যপ্রাচ্য উত্তেজনা। কারণ এই ম্যাপে ফিলিস্তিন, লেবানন ছাড়াও আছে জর্ডান, সিরিয়া, ইরাক, মিশর এবং সৌদি আরবের কিছু।

ইরানে করা হামলা বাংকারে বসে অভিযান পর্যবেক্ষণ করলেন নেতানিয়াহু

ইরানে করা হামলা বাংকারে বসে অভিযান পর্যবেক্ষণ করলেন নেতানিয়াহু

ভোর রাতে ডজনখানেক যুদ্ধবিমান দিয়ে ইরানে করা হামলা বাংকারে বসে পর্যবেক্ষণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু। তেহরান, খুজেস্তান ও ইলাম প্রদেশের সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলা চালানোর কথা জানালেও ইরান বলছে, সব হামলাই প্রতিহত করা সম্ভব হয়েছে। এদিকে পাল্টা হামলার জন্য ইরান প্রস্তুত বলে জানিয়েছে ইসলামিক রেভুল্যুশনারী গার্ড ক্রপস (আইআরজিসি)।

ডজনখানেক যুদ্ধবিমান দিয়ে ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরাইলের হামলা

ডজনখানেক যুদ্ধবিমান দিয়ে ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরাইলের হামলা

হামলার বিষয়ে জানতো যুক্তরাষ্ট্র: পেন্টাগন

প্রায় একমাস বাদে ইরানে পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইসরাইল। ডেইজ অফ রিপেনটেন্স নামের এই অভিযানে অংশ নেয় ডজনখানেক যুদ্ধবিমান। তেহরান, কারাজ ও সিরাজসহ বেশ কয়েকটি শহরের সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালানোর কথা জানালেও ইরান বলছে, সব হামলাই প্রতিহত করা সম্ভব হয়েছে। এদিকে পাল্টা হামলার জন্য ইরান প্রস্তুত বলে জানিয়েছে আইআরজিসি।

ফ্লাইটে পেজার ও ওয়াকি-টকি নিষিদ্ধ করেছে ইরান

যাত্রীবাহী ও কার্গো বিমানসহ সব ধরনের ফ্লাইটে পেজার ও ওয়াকি-টকি নিষিদ্ধ করেছে ইরান। লেবাননে পেজার ও ওয়াকি-টকি বিস্ফোরণে ৩৯ জন প্রাণহানির তিন সপ্তাহ পর এসে এই সিদ্ধান্ত নিলো তেহরান।

ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে জড়াতে চায় না ইরান

মধ্যপ্রাচ্যের চলমান অস্থিরতায় চরম উত্তেজনা বইছে ইরান ও ইসরাইলের মধ্যে। প্রতিশোধের আগুনে জ্বলছে ইসরাইল। যদিও ইরান বলছে তারা ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে জড়াতে চায় না। এদিকে, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরাইলের হামলা করার পরিকল্পনার বিরোধিতা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের ইসরাইলে প্রবেশের নিষেধাজ্ঞারও কড়া সমালোচনা করে যুক্তরাষ্ট্র। এমন পরিস্থিতিতে সংঘাত বন্ধের আহ্বান জানানো হয়েছে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠকে।

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জন্য ইরানকে মাশুল গুণতে হবে, হুঁশিয়ারি ইসরাইলের

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জন্য ইরানকে মাশুল গুণতে হবে, হুঁশিয়ারি ইসরাইলের। আর ইসরাইল পালটা হামলা চালালে আরও শক্ত জবাব দেয়ার হুমকি ইরানের। এ অবস্থায় মধ্যপ্রাচ্যকে অস্থিতিশীল করার জন্য ইরানকে দায়ী করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

১১ মাসে ইসরাইলি হামলায় ১০ শীর্ষ নেতা নিহত, প্রতিশোধের হুংকার তেহরানের

তেহরানে হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়াকে হত্যার জবাবে ইসরাইলকে উপযুক্ত শিক্ষা দেয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছিল ইরান। সম্প্রতি লেবাননে হিজবুল্লাহ নেতা নিহত হওয়ার পর আবারও প্রতিশোধের হুংকার তেহরানের। তবে আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, পশ্চিমাদের সাথে সরাসরি বড় ধরনের সংঘাতে জড়ানোর আশঙ্কা থাকায় ইসরাইলে হামলার আগে ইরানকে অন্তত দু'বার ভাবতে হবে।

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা কমাতে ভূমিকা রাখবে ওআইসি : যুক্তরাষ্ট্র

অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন বা ওআইসির রাষ্ট্রগুলো মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা কমাতে প্রয়োজনীয় ভূমিকা রাখবে। এমনটাই মনে করছে যুক্তরাষ্ট্র।

মধ্যপ্রাচ্যে আরও যুদ্ধজাহাজ ও ফাইটার জেট পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্র

নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়াতে মধ্যপ্রাচ্যে আরও ফাইটার জেট ও যুদ্ধজাহাজ পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্র। সম্প্রতি পেন্টাগন এ কথা জানিয়েছে। ইরান, হামাস ও হিজবুল্লাহর হুমকির পর ওয়াশিংটন প্রতিরক্ষা জোরদারের অংশ হিসেবে এ উদ্যোগ নিয়েছে। রয়টার্স প্রকাশিত খবরে এ তথ্য জানা গেছে।

হামাস প্রধানকে রক্ষা করতে পারলো না ইরান, নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন

ঘনিষ্ঠ মিত্র হওয়া সত্ত্বেও হামাস প্রধান ইসমাইল হানিয়াকে নিজ দেশেই রক্ষা করতে পারলো না ইরান। আচমকা এই হত্যাযজ্ঞে তেহরানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। যদিও রহস্য উদঘাটনে তদন্ত শুরু হয়েছে বলেই ক্ষান্ত ইরান। আর এ ঘটনার সঙ্গে ইসরাইলের ঘোষণা দেয়া, হামাস নির্মূলের যোগসূত্র আছে বলে দাবি ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠনটির।

তেহরানে সেনাবাহিনীর ভবনে হত্যা করা হয় হানিয়াকে

সৌদি আরব বলছে, ইরানের রাজধানী তেহরানে সেনাবাহিনীর একটি বিশেষ ভবনে অবস্থান করছিলেন হামাসের প্রধান ইসমাইল হানিয়া। সেখানেই নিজের দেহরক্ষীর সঙ্গেই টার্গেট করে গাইডেড মিসাইল ছুঁড়ে তাকে হত্যা করা হয়। হামাস বলছে, ইসরাইলই এ হামলা চালিয়েছে। বদলা নেয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে সশস্ত্র সংগঠনটি। তবে এ ব্যাপারে একেবারেই নীরব ইসরাইল।