কিয়েভ

ইউক্রেনের বিদ্যুৎ অবকাঠামোয় রাশিয়ার হামলা, জ্বালানি সংকটে কিয়েভ

ইউক্রেনের বিদ্যুৎ অবকাঠামো লক্ষ্য করে অন্তত ৩শ'টি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। এতে চরম জ্বালানি সংকটে ধুঁকছে কিয়েভ। প্রতিশোধ নিতে আজ (শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর) রাতে রাশিয়ার ওরিওল অঞ্চলে জ্বালানি সংরক্ষণ অবকাঠামো লক্ষ্য করে সফল ড্রোন হামলার দাবি করছে ইউক্রেন। তবে রুশ বাহিনী সবদিক থেকে আক্রমণ জোরালো করায় কিছুটা বেকায়দায় রয়েছে ইউক্রেনীয় বাহিনী। নির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহণের পরে ইউক্রেনের বিষয়ে কি সিদ্ধান্ত তার অপেক্ষায় পুরো বিশ্ব।

দেয়ালচিত্রে রুশ আগ্রাসনের চিত্র ফুটিয়েছেন ভলোদিমির মানজোস

যুদ্ধবিধ্বস্ত যেকোনো দেশে বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা যোগায় সেই দেশের শিল্প ও সংস্কৃতি। গান, কবিতা কিংবা ছবির মাধ্যমে ফুটে ওঠে প্রতিবাদের ভাষা। তেমনই একজন ইউক্রেনীয় শিল্পী রুশ আগ্রাসনের চিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন তার দেয়ালচিত্রের মাধ্যমে। তার আশা অচিরেই শেষ হবে যুদ্ধ, ফিরবে শান্তি।

কুরস্কে ইউক্রেনীয় সেনাদের অনুপ্রবেশ, সেনা সংকটে ভুগছে মস্কো

রাশিয়ার কুরস্কে ইউক্রেনীয় সেনাদের অনুপ্রবেশের পর থেকেই সেনা সংকটে ভুগছে মস্কো। ২ বছরেরও বেশি সময় ধরে ইউক্রেনে অনবরত হামলা চালিয়ে গেলেও মাত্র দুই সপ্তাহেই নতুন করে কুরস্কের আরও বেশ কিছু এলাকা দখলে নিয়েছে কিয়েভ। বাধ্য হয়ে বিভিন্ন দেশ থেকে সেনা নিয়োগ দিচ্ছে মস্কো। এই ঘটনায় নিজ ভূখণ্ড রক্ষা কিংবা ইউক্রেনে সেনা সক্ষমতা বাড়ানো, এই দুই সিদ্ধান্তের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে রুশ প্রশাসন।

ইউক্রেনের হামলার জবাবে পাল্টা হামলা রাশিয়ার

সীমান্তবর্তী একাকায় ইউক্রেনীয় সেনাদের হামলার জবাবে এবার পাল্টা হামলা শুরু করেছে রাশিয়া। শুক্রবার ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় শহরের একটি সুপারমার্কেটে রুশ হামলায় প্রাণহানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ জনে। আহত অন্তত ৪৩। এর আগে রুশ সেনাদের প্রতিহত করতে সম্প্রতি রাশিয়ার সীমান্তবর্তী কুরস্ক অঞ্চলে হামলা চালায় ইউক্রেন। গেল ৪ দিন ধরে রুশ সীমানায় চলছে হামলা-পাল্টা হামলা।

'পশ্চিমারা ইউক্রেনকে সহায়তা দেয়ায় অনেক সময় নিয়ে ফেলছে'

পশ্চিমা মিত্ররা ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা দেয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে অনেক সময় নিয়ে ফেলছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এক বিশেষ স্বাক্ষাতকারে এ তথ্য জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।

রুশ সেনাদের দমিয়ে রাখতে পারছে না কিয়েভ

ইউক্রেনের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর খারকিভে শক্তিশালী অবস্থান নিয়েছে রাশিয়া। রুশ সেনাদের দমিয়ে রাখতে পারছে না কিয়েভ। হাজার হাজার সেনা সম্মুখসারিতে থাকায় পেরে উঠছে না ইউক্রেন। বিশ্লেষকরা বলছেন, খারকিভ দখলে নিলে রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধবিরতি আলোচনায় বসতে হতে পারে ইউক্রেনকে।

ইউক্রেনের দুর্বলতার সুযোগ নিচ্ছে রাশিয়া

ইউক্রেনের দুর্বলতার সুযোগ নিচ্ছে রাশিয়া

সম্মুখযুদ্ধে সেনা আর অস্ত্র সংকটে হিমশিম খাওয়া ইউক্রেনে হঠাৎ করেই হামলা চালিয়ে খারকিভের কয়েকটি গ্রাম দখলে নিয়েছে রাশিয়া। ওয়াশিংটনের ইনস্টিটিউট ফর দ্যা স্টাডি অব ওয়ার বলছে, মস্কোর সেনা সক্ষমতা বেশি থাকায় শত কিলোমিটার এলাকার কোথায় কিয়েভকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে, সেটা নিয়ে ইউক্রেনকে বিভ্রান্ত করছে রাশিয়া।

ইউক্রেনে সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে পারবে কারাবন্দিরা

কারাবন্দিদের সেনাবাহিনীতে যোগ দেয়ার ব্যাপারে বিল পাশ করেছে ইউক্রেনের পার্লামেন্ট। গতকাল (বুধবার, ৮মে) ক্ষমতাসীন দলের প্রধান এমপি ওলেনা শুলিয়াক এক ফেসবুক পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। ইউক্রেনীয় পার্লামেন্ট চেয়ারপারসন ও প্রেসিডেন্ট জেলেনেস্কি প্রস্তাবটিতে স্বাক্ষর করলেই বিলটি আইনে পরিণত হবে।

রাশিয়ার জন্যে ইইউর আকাশসীমা বন্ধের অনুরোধ কিয়েভের

ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী ডেনিস শমিগাল ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতি কেবল রুশ ও বেলারুশের ফ্লাইটের জন্যেই নয়, এই দু’দেশের যাত্রীদের জন্যেও আকাশসীমা বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন।

ড্রোন হামলায় ছয় রুশ যুদ্ধবিমান ধ্বংসের দাবি ইউক্রেনের

দক্ষিণ রাশিয়ার লক্ষ্যবস্তুতে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। ওই অভিযানে রোস্তভ অঞ্চলের একটি বিমানঘাঁটিতে ছয়টি রুশ যুদ্ধবিমান ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে কিয়েভ।

মস্কো হামলায় ইউক্রেনের জড়িত থাকার প্রমাণ

মস্কো হামলায় ইউক্রেনের জড়িত থাকার প্রমাণ

মস্কোর ক্রোকাস সিটি হলে হামলার ঘটনায় ইউক্রেনের জড়িত থাকার প্রমাণ পেয়েছে তদন্তকারী দল। সন্ত্রাসীদের মুঠোফোনে ইউক্রেনীয় সেনাদের ছবি পাওয়া গেছে। অর্থ ও ক্রিপ্টোকারেন্সি কিয়েভ থেকে পাঠানো হয়েছে।

শান্তি সম্মেলনে মস্কোকে আনার চিন্তা কিয়েভের

রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে নিতে পশ্চিমা মিত্রদের সহয়তার উপর যারা নির্ভরশীল, সেই ইউক্রেন নিজেই প্রতিরক্ষা শিল্পের উৎপাদন সক্ষমতা বাড়াতে চাইছে। ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে গোলাবারুদ উৎপাদন তিনগুণ বেড়েছে বলেও দাবি করা হচ্ছে। একই সময় মে মাসের শেষের দিকে রাশিয়া নতুন মাত্রায় আক্রমণের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে বলে শঙ্কায় রয়েছে জেলেনস্কি প্রশাসন।