আরাকান আর্মি
চরম দারিদ্র্যের মুখে মিয়ানমার

চরম দারিদ্র্যের মুখে মিয়ানমার

জান্তা সরকার আর বিদ্রোহীদের সংঘাতের কারণে ধস নেমেছে বিশ্বের সম্ভাবনাময় অর্থনীতির দেশ মিয়ানমারে। দেশটিতে আশঙ্কাজনকহারে কমে গেছে মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষ। জাতিসংঘ বলছে, যুদ্ধের কারণে মিয়ানমারে দারিদ্রসীমার নিচে চলে গেছে অর্ধেকের বেশি মানুষ। ভোগান্তি পোহাতে হতে পারে পরবর্তী প্রজন্মকে।

রোহিঙ্গাদের সেনাবাহিনীতে চাইছে জান্তা সরকার

রোহিঙ্গাদের সেনাবাহিনীতে চাইছে জান্তা সরকার

প্রায় সাত বছর আগে গণহত্যা চালিয়ে রোহিঙ্গাদের জীবন দুর্বিষহ করে তুলেছিল মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী। এবার সেই রোহিঙ্গাদের সাহায্য চাইছে জান্তারা। বাহিনীতে যোগ দিতে না চাইলে দেখানো হচ্ছে ভয়-ভীতি। আরাকান আর্মির সঙ্গে যুদ্ধ করতে ইতোমধ্যে অন্তত একশ' রোহিঙ্গাকে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীতে নিয়োগও দেয়া হয়েছে। কিন্তু এসব অস্বীকার করছে জান্তা সরকার।

কোণঠাসা হচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা বাহিনী

কোণঠাসা হচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা বাহিনী

গেলো ৫ দিনে মিয়ানমারের বিভিন্ন স্থানে বিদ্রোহীদের কাছে ঘাঁটি ও সেনাসদস্য হারিয়েছে জান্তা সরকার। কাচিন আর কারেন রাজ্যে চরম কোণঠাসা হয়ে পড়েছে জান্তা সেনারা। এদিকে সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে ট্রেনিং স্কুল আর মিলিটারি ইউনিটে আনা হচ্ছে মিয়ানমারের তরুণদের। এ সংঘাত সহিংসতায় দেশ ছেড়ে পালাচ্ছেন হাজার হাজার মানুষ।

রাখাইন রাজ্যে বেড়েছে আরাকান আর্মির প্রভাব

রাখাইন রাজ্যে বেড়েছে আরাকান আর্মির প্রভাব

রাখাইন রাজ্যে জান্তা সরকারের আধিপত্য কমছে, বাড়ছে আরাকান আর্মির প্রভাব।

আরও একটি শহরের নিয়ন্ত্রণ হারালো জান্তা

আরও একটি শহরের নিয়ন্ত্রণ হারালো জান্তা

কয়েকটি সামরিক ঘাঁটি বিদ্রোহীদের দখলে

মিয়ানমারের রাখাইনে ইন্টারনেট ও ফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন

মিয়ানমারের রাখাইনে ইন্টারনেট ও ফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন

মিয়ানমারের প্রায় ৮০টি শহরের যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে জান্তা সরকার। এছাড়া রাখাইনের ১৭টি শহরের সবগুলোতে ইন্টারনেট ও ফোন লাইন কেটে দেয়া হয়েছে।

চীনের মাটিতে মিয়ানমারের বোমাবর্ষণ!

চীনের মাটিতে মিয়ানমারের বোমাবর্ষণ!

মিয়ানমারের কাচিন প্রদেশে রক্তক্ষয়ী সংঘাত জোরদারের মধ্যেই বোমা পড়েছে চীনের মাটিতে। বিদ্রোহীদের আক্রমণে নাজেহাল সেনাবাহিনী। ১০টি নিরাপত্তা চৌকি ও দু'টি সামরিক ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ হারানোর পর শুরু করে নির্বিচার বোমাবর্ষণ। বিদ্রোহীদের উৎখাতের চেষ্টায় মরিয়া জান্তা রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করছে এবং পুড়িয়ে মারছে মানুষকে, উঠেছে এমন অভিযোগও।

রাখাইনের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে জান্তা

রাখাইনের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে জান্তা

বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির কাছে মিয়ানমারের পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ রাখাইনের নিয়ন্ত্রণ সম্পূর্ণ হারাতে চলেছে দেশটিতে ক্ষমতাসীন জান্তা সরকার।

সিত্তে শহর দখলের দ্বারপ্রান্তে আরাকান আর্মি

সিত্তে শহর দখলের দ্বারপ্রান্তে আরাকান আর্মি

বিদ্রোহীদের ঠেকাতে পোড়ামাটি নীতিতে জান্তা, ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে নাগরিকদের।

নিয়ন্ত্রণ ফিরে পেতে মরিয়া মিয়ানমারের জান্তাবাহিনী

নিয়ন্ত্রণ ফিরে পেতে মরিয়া মিয়ানমারের জান্তাবাহিনী

দখল হারানো শহরের কর্তৃত্ব ফিরে পেতে মরিয়া মিয়ানমারের জান্তা বাহিনী। তবে সেই যুদ্ধে প্রাণ হারাচ্ছে সেনারা। রাখাইনের রামরি শহরে দুই দিনে অন্তত ৮০ জন সেনা নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছে বিদ্রোহী আরাকান আর্মি।

রাখাইন ও চিনে ১৭০টিরও বেশি ঘাঁটি বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে

রাখাইন ও চিনে ১৭০টিরও বেশি ঘাঁটি বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে

রাখাইন-চিন প্রদেশের পর কাচিন প্রদেশেও মিয়ানমার সেনাবাহিনীর একটি ঘাঁটি নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে বিদ্রোহীরা। চীনা সীমান্তবর্তী মানসি শহরে ঘাঁটিটি বর্তমানে কাচিন ইন্ডিপেন্ডেন্স আর্মির দখলে।

পরাজয় জেনে রাখাইনের উত্তরাঞ্চল থেকে সেনা প্রত্যাহার

পরাজয় জেনে রাখাইনের উত্তরাঞ্চল থেকে সেনা প্রত্যাহার

রাখাইনের উত্তরাঞ্চল থেকে সেনা প্রত্যাহার করছে মিয়ানমার জান্তা। সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির তথ্য বলছে, রাজ্যটির উত্তর দিক থেকে সেনা সরিয়ে দক্ষিণে বেসামরিক জনগোষ্ঠীর ওপর হামলা জোরদার করা হয়েছে।