এর আগে সকাল ৯টায় ঢাকার নয়াপল্টন থেকে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবকদল ও ছাত্রদলের লংমার্চ শুরু হয়ে বিকেল ৪টা নাগাদ আখাউড়া স্থলবন্দরে এসে শেষ হয়। ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলা, ভাঙচুর, জাতীয় পতাকা অবমাননা এবং ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে অপপ্রচারের প্রতিবাদে এ লংমার্চ কর্মসূচির আয়োজন করে বিএনপির তিন সহযোগী সংগঠন।
কেন্দ্রীয় যুবদলের সভাপতি মোনায়েম মুন্না বলেন,‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের জন্য দেশের জনগণ যেকোনো ঝুঁকি নিতে প্রস্তুত আছে। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন। আমাদের কাছে বাংলাদেশই প্রথম। বাংলাদেশ আমাদের প্রাণের স্পন্দন। স্বাধীনতাযুদ্ধ করে আমরা বাংলাদেশ পেয়েছি। আমরা কারো রক্তচক্ষুকে ভয় পাইনা।’
শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে ফিরিয়ে আনার প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন, ‘আমরা অবিম্বে শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে ফিরিয়ে এনে বিচারের আওতায় আনার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। আপনারা ভারত সরকারকে বলেন শেখ হাসিনা এবং তার দোসরদেরকে ফিরিয়ে দেয়ার জন্য।’
কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানীর সভাপতিত্বে সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন, যুবদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহসান, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছিরসহ প্রমুখ।