তিনি বলেন, ‘সংস্কার নিয়ে প্রথম পর্যায়ে প্রধান উপদেষ্টার উৎসাহ থাকলেও পরে উপদেষ্টামণ্ডলী ও আমলাদের নিরুৎসাহী দেখা গেছে। তাই অসম্পূর্ণ সংস্কারগুলো নির্বাচনি ইস্তেহারে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।’
এর আগে, সভায় বক্তব্যে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, ‘আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে সংস্কারের ধারাকে অব্যাহত রাখতে হবে। নির্বাচনি দলগুলো যে ইস্তেহার দেবে, তাতে জনগণের কথাগুলো থাকতে হবে। মানুষ ভোটার কথা বলবে, সেটা নেতাদের শুনতে হবে। সেজন্য সম্মিলিত কণ্ঠস্বর দিতে হবে। সংস্কার দিয়ে লুটপাট তন্ত্রকে ভাঙতে হবে।’
সভায় প্রথমেই আগামী নির্বাচনে পরবর্তী সরকারের কাছে প্রত্যাশা কী— এ বিষয়ে ডিজিটাল ভোটিং করা হয়। পরে নাগরিক ইস্তেহারে কী কী বিষয় আনা যায়, সে বিষয়ে সবার পরামর্শ নেয়া হয়।
আরও পড়ুন:
এসময় উপস্থিত ছিলেন বরিশালের রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সাধারণ নাগরিকরা। পর্যায়ক্রমে দেশের সাতটি বিভাগীয় শহরসহ গুরুত্বপূর্ণ জেলা সদরেও এ নাগরিক প্লাটফর্মের পরামর্শ সভা হবে বলে জানায় আয়োজকরা।





