করোনায় আক্রান্তদের প্রায় সবাই একাধিক ভ্যাকসিন ডোজ নিয়েছেন। তবুও করোনা থেকে মুক্তি মিলছে না। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রতিবছরই করোনার বুস্টার ডোজ নেয়া জরুরি হয়ে পড়েছে। সরকারি তথ্য বলছে, শীতের আগে কেবল ১৫ শতাংশ মানুষ ভ্যাকসিন নেন। শীতকালীন ফ্লু শট নেয়ার হারও খুব বেশি ছিল না।
কানাডার চিকিৎসক ডা. অরণী সালাস ইসলাম বলেন, ‘এটি খুব দ্রুত সংক্রমিত হতে পারে। তবে মারাত্মক কোন উপসর্গ দেখা যাবে না।’
প্রায় ৫ বছর ধরে করোনার সঙ্গে যুদ্ধ করছে বিশ্ব। বিশ্ব অর্থনীতির চাকা রীতিমতো ভেঙে দিয়েছে এই মহামারি। এখন অতিমারি না হলেও আগের মতোই সচেতনতা জরুরি বলে মনে করেন এই চিকিৎসক।
উন্নত দেশ হওয়ার পরও কানাডায় করোনা সংক্রমণে অন্তত ৫৭ হাজার মানুষ মারা যান। কুইবেকের পর অন্টারিও প্রদেশে সব থেকে বেশি করোনায় মৃত্যু হয়। কানাডায় যারা আক্রান্ত হয়েছিলেন, তাদের মধ্যে এমন অনেকেই কোভিড পরবর্তী বিভিন্ন রোগে ভুগছেন।