আমদানি-রপ্তানি
অর্থনীতি
বাংলাদেশ থেকে আম নিতে চায় চীন
এবছর বাংলাদেশ থেকে আম নিতে চায় চীন। সেজন্য জুনের প্রথম দিকে চীনের এক্সপার্ট প্রতিনিধি দল এ বছর আম পাকার সময়ে আম বাগান ও উৎপাদন কার্যক্রম পরিদর্শন করতে চায়। তাদের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে চীনের কাস্টমস বিভাগ আম আমদানির বিষয় চূড়ান্ত অনুমোদন দেবে।

আজ (সোমবার, ২৯ এপ্রিল) সচিবালয়ে ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ এসব কথা জানান।

এ সময় কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মলয় চৌধুরী, যুগ্মসচিব মো. মাহমুদুর রহমান, চীনা দূতাবাসের ইকোনমিক ও কমার্শিয়াল কাউন্সেলর সঙ ইয়াং উপস্থিত ছিলেন। 

কৃষিমন্ত্রী বলেন, 'বাংলাদেশের কৃষিকে আধুনিক ও যান্ত্রিকীকরণ করতে চীনের বিনিয়োগ ও কারিগরি সহযোগিতা প্রয়োজন। দেশের কৃষকেরা যাতে কম দামে আধুনিক কৃষিযন্ত্র কিনতে পারে সেজন্য চীনের সহযোগিতা প্রয়োজন।'

এর আগে আজ দুপুরে ঢাকায় নিযুক্ত নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত ইরমা ভ্যান ডুরেন কৃষিমন্ত্রীর সঙ্গে কৃষিখাতে গবেষণা জোরদার ও প্রযুক্তি বিনিময় বিষয়ে বৈঠক করেন। এছাড়া ময়মনসিংহের ভালুকায় ডাচ সরকারের উদ্যোগে পেঁয়াজ সংরক্ষণাগার নির্মাণ ও চালুর বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।

মন্ত্রী বলেন, 'পেঁয়াজে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে আমাদের পেঁয়াজের উৎপাদন বৃদ্ধি ও সংরক্ষণে গুরুত্বারোপ করতে হবে। তারই লক্ষ্যে ডাচ সরকারের উদ্যোগে সংরক্ষণাগার নির্মাণ খুবই সহায়ক ভূমিকা রাখবে।' 

ডাচ সরকারের উদ্যোগে নির্মিত পেঁয়াজ সংরক্ষণাগারটি আগামী ২ মে কৃষিমন্ত্রী উদ্বোধন করবেন।

ইএ