চিঠিতে বলা হয়, ভারত প্রত্যাগত উপজাতীয় শরণার্থী প্রত্যাবাসন ও পুনর্বাসন এবং অভ্যন্তরীণ উদ্বাস্তু নির্দিষ্টকরণ ও পুনর্বাসন সম্পর্কিত টাস্কফোর্সের চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে ২২ অক্টোবর অনুষ্ঠেয় ১২তম সভা স্থগিত করা হয়েছে।
সভা স্থগিতের কারণ হিসেবে চিঠিতে ‘অনিবার্য কারণের কথা বলা হয়েছে। সভার পরবর্তী তারিখ ও সময় যথাসময়ে জানানো হবে বলেও এ চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।
এর আগে, পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ-পিসিসিপির হরতালসহ কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারির জেরে রাঙামাটিতে পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশনের ১৯ অক্টোবরের বৈঠক ১৬ অক্টোবর ‘অনিবার্য কারণ’ দেখিয়ে স্থগিত করে কমিশন। এর দুই দিনের মাথায় টাস্কফোর্সের নির্ধারিত সভাও স্থগিত করলেন কর্তৃপক্ষ।
ড. মো. জিয়াউদ্দীন একইসঙ্গে ‘ভারত প্রত্যাগত উপজাতীয় শরণার্থী প্রত্যাবাসন ও পুনর্বাসন এবং অভ্যন্তরীণ উদ্বাস্তু নির্দিষ্টকরণ ও পুনর্বাসন সম্পর্কিত টাস্কফোর্সের সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
আরও পড়ুন:
এরই মধ্যে সভা সংশ্লিষ্টদের এ চিঠি পাঠানো হয়েছে। চিঠি পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ।
বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় থেকে আজ চিঠিটি (স্মারক নম্বর- ০৫.৪২.২০০০.০০০.০৩১.৩৪. ০০০৩.১৬.২৬৮) পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব; চট্টগ্রাম সেনানিবাসের ২৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি; রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের তিন চেয়ারম্যান; রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের তিন জেলা প্রশাসক; রাঙামাটি চাকমা সার্কেল চিফ; বান্দরবান বোমাং সার্কেল চিফ ও খাগড়াছড়ি মং সার্কেল চিফ; পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) সভাপতি এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম জুম্ম শরণার্থী কল্যাণ সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে পাঠানো হয়েছে।
এছাড়া মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব, প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার একান্ত সচিব এবং ভারত প্রত্যাগত উপজাতীয় শরণার্থী প্রত্যাবাসন ও পুনর্বাসন এবং অভ্যন্তরীণ উদ্বাস্তু নির্দিষ্টকরণ ও পুনর্বাসন সম্পর্কিত টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যানের একান্ত সচিবকেও চিঠি পাঠিয়ে অবহিত করা হয়েছে।





