নুসরাত তাবাসসুম তার পোস্টে লেখেন, ‘আমি খুব সংক্ষেপে কিছু বিষয় জানাতে চাই। এনসিপি তার জন্মলগ্নে আমাদের স্বপ্ন দেখিয়েছে গণতন্ত্রের সুষম চর্চা, নয়া বন্দোবস্ত, মধ্যপন্থা অন্তর্ভুক্তীমূলক সমাজব্যবস্থা, সভ্যতাকেন্দ্রিক সাম্রাজ্য সম্প্রসারণ এবং সর্বোপরি বাংলাদেশপন্থা নিয়ে। এ প্রতিটা শব্দ আমি আমার মননে, মগজে এবং যাপনে ধারণ করি। এই শব্দগুলো আমার রাজনৈতিক স্বপ্ন। এনসিপির ঘোষণাপত্র থেকে শুরু করে এর সবগুলো লিটারেচার এ বক্তব্য ধারণ করে। এনসিপি গঠনের সময় এটি ঠিক তাই ছিল, যা আমি চেয়েছিলাম।’
আরও পড়ুন:
তিনি লেখেন, ‘আজ ঠিক ১০ মাস পর জামায়াতে ইসলামীসহ ১০ দলীয় জোটে বিভিন্ন শর্ত সাপেক্ষে অংশগ্রহণের মাধ্যমে, আমি মনে করি এনসিপির সর্বোচ্চ নেতৃবৃন্দ এবং নীতিনির্ধারকেরা নিজেরাই এনসিপির মূল বক্তব্য থেকে চ্যুত হয়েছেন। বিশেষ করে, বিভিন্ন সময়ে আহ্বায়ক থেকে শুরু করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বশীলদের আমরা ৩০০ আসনে প্রার্থী দেয়ার ঘোষণা দিতে শুনেছি।’
তিনি বলেন, ‘তৃণমূল পর্যন্ত বিশেষ করে মনোনয়ন নেয়া ব্যক্তিদের সঙ্গে এ জোট ঘোষণার মাধ্যমে প্রবঞ্চনা করা হয়েছে বলে আমি মনে করি।’
এ সমস্ত ঘটনাবলির প্রেক্ষিতে তিনি নিজেকে প্রাথমিকভাবে নির্বাচনকালীন পার্টির সব কার্যক্রম থেকে নিষ্ক্রিয় করছেন বলে জানান তিনি। সেইসঙ্গে অবস্থা পুনর্বিবেচনাক্রমে যেকোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়ারও ঘোষণা করেন তিনি।





