সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির নেতারা বলেন, শহিদ আবরার ফাহাদ হত্যা ও পিলখানা ট্রাজেডি স্মরণে নতুন দুটি জাতীয় দিবস করা হলেও ৫ মের গণহত্যার দিনকে জাতীয় দিবস ঘোষণা করা হয়নি। সরকারের ভেতর ঘাপটি মেরে থাকা একটি সেক্যুলার চক্র আলেম-ওলামা ও ধর্মপ্রাণ জনতার ত্যাগ-তিতিক্ষাকে জাতীয় জীবনে স্থান দিতে চায় না।
বক্তারা বলেন, কঠোর আইন না থাকায় একের পর এক কোরআন ও ধর্ম অবমাননার মাধ্যমে আওয়ামী ফ্যাসিবাদীরা দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির সুযোগ পাচ্ছে।
এর বিচার না করলে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতপ্রাপ্ত সংক্ষুব্ধদের আইন হাতে তুলে নেয়ার ঝুঁকিও বাড়বে বলে মনে করেন তারা।
আরও পড়ুন:
এসময় হেফাজত নেতা মামুনুল হক বলেন, ‘দলীয় রাজনীতির সঙ্গে হেফাজতের কোনো সম্পর্ক নেই। নির্বাচন নিয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত।’
এছাড়া ধর্মপ্রাণ সচেতন অভিভাবকদের মতামত না নিয়ে প্রাথমিক শিক্ষায় গানবাদ্য চাপিয়ে দেয়া হয়েছে, যা ষড়যন্ত্রমূলক ও ইসলামবিরোধী পদক্ষেপ বলে জানিয়েছে হেফাজত ইসলাম।
অবিলম্বে এ গেজেট বাতিলপূর্বক গণদাবি অনুযায়ী ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের বিধিমালা প্রণয়ন করার দাবিও জানান সংগঠনটির নেতারা।





