শিল্প-প্রতিষ্ঠান  

বাংলাদেশ থেকে কার্যালয় সরিয়ে নিচ্ছে বিদেশি কোম্পানিগুলো

বাংলাদেশ থেকে কার্যালয় সরিয়ে নিচ্ছে বিদেশি কোম্পানিগুলো

চলমান পরিস্থিতিতে উৎপাদনমুখী, আমদানি-রপ্তানি ও বিদেশি বিনিয়োগনির্ভর প্রতিষ্ঠানগুলোতে ১ লাখ কোটি টাকার বেশি ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সংগঠন, ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রি-ফিকি'র। একইসঙ্গে মোবাইল ইন্টারনেটসহ ব্রডব্যান্ড সেবা বন্ধ থাকায় নেতিবাচক ধারণা তৈরি হয়েছে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মনে। অন্যদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন বলছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বৈদেশিক বিনিয়োগ কমেছে আগের এই সময়ের চেয়ে অন্তত ৬ শতাংশ। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, ইমেজ সংকট কাটিয়ে ইতিবাচক প্রবণতায় ফিরতে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষগুলোকে দক্ষ হতে হবে।

ক্রয়াদেশের পোশাক ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দেয়াই এখন চ্যালেঞ্জ

ক্রয়াদেশের পোশাক ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দেয়াই এখন চ্যালেঞ্জ

ময়মনসিংহ অঞ্চলের শিল্প-কারখানাগুলোতে পুরোদমে উৎপাদন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। বন্ধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে অতিরিক্ত সময় কাজ করছেন শ্রমিকরা। ক্রয়াদেশের পোশাক যথাসময়ে ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দেয়াই এখন বড় চ্যালেঞ্জ বলে জানিয়েছেন শিল্প প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা। এদিকে প্রতিষ্ঠান ও শ্রমিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তৎপর রয়েছে শিল্প পুলিশ।

দুই দশকেও শিল্প সহায়ক হয়নি নোয়াখালী বিসিক শিল্পনগরী

দুই দশকেও শিল্প সহায়ক হয়নি নোয়াখালী বিসিক শিল্পনগরী

প্রতিষ্ঠার প্রায় দুই দশকেও শিল্প সহায়ক পরিবেশ তৈরি হয়নি নোয়াখালী বিসিক শিল্পনগরীতে। গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ সংকট, চুরি-ছিনতাই ও নিরাপত্তাহীনতায় বরাদ্দকৃত প্লটগুলো বছরের পর বছর খালি পড়ে আছে। হাতে গোনা যে কয়টি শিল্প প্রতিষ্ঠান সচল, নানা সমস্যায় সেগুলোও অনেকটা বন্ধের পথে। শিল্প উদ্যোক্তা আর স্থানীয়দের কাছে নতুন আতঙ্ক শিল্পনগরীর ভেতর অবৈধভাবে গড়ে উঠা ব্যাটারি গলিয়ে সিসা তৈরির কারখানা। তবে বিসিক কর্তৃপক্ষ যেন কিছুই দেখছেন না।

আর্থিক ও নীতিগত কারণে কারখানা গুটিয়ে রাজধানীমুখী চট্টগ্রামের উদ্যোক্তারা

আর্থিক ও নীতিগত কারণে কারখানা গুটিয়ে রাজধানীমুখী চট্টগ্রামের উদ্যোক্তারা

সমুদ্রবন্দর আর ভৌগোলিক সুবিধা কাজে লাগাতে না পারায় দিন দিন কারখানা গুটিয়ে রাজধানীমুখী হচ্ছেন চট্টগ্রামের উদ্যোক্তারা। আর্থিক ও নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা না থাকা বন্দর নগরী ছাড়তে বাধ্য করছে ব্যবসায়ীদের। এরমধ্যে মাঝারি ও বড় শিল্প প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাই বেশি। যারা চট্টগ্রামে কারখানা করছেন তাদেরকে দ্বিতীয় অফিস রাখতে হচ্ছে ঢাকায়। এছাড়া পণ্য পরিবহন ও বিপণনে অসুবিধা, গ্যাস, বিদুৎ, পানি সংকটেও কমছে বিনিয়োগ।