
অস্ট্রেলিয়ায় টানা দ্বিতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ
লিবারেল পার্টিকে ধরাশায়ী করে টানা দ্বিতীয় মেয়াদে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন লেবার পার্টির নেতা অ্যান্থনি আলবানিজ। ফল ঘোষণার পর জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে বলেছেন, ভোটাররা তার দলের প্রতি যে আস্থা দেখিয়েছেন তা হালকাভাবে নেয়ার সুযোগ নেই। নবনির্বাচিত প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিভিন্ন দেশের সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধান। এদিকে, ব্যালটের লড়াইয়ে জোরালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখতে না পেয়ে হতাশ হয়েছেন অনেক ভোটার।

ট্রাম্প সমঝোতায় না এলে কানাডাও ছেড়ে কথা বলবে না: কার্নির হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে কানাডাকে শক্তিশালী হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয়ে এগিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি। নির্বাচনে লিবারেল পার্টির জয়ের পর সমর্থকদের উদ্দেশে দেয়া এক বিজয় ভাষণে এ ঘোষণা দেন তিনি। ডোনাল্ড ট্রাম্প সমঝোতায় না এলে কানাডাও ছেড়ে কথা বলবে না, এমন হুঁশিয়ারিও দেন তিনি। দিনভর ভোট শেষে সামান্য কিছু আসন কম পাওয়ায় একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি লিবারেল পার্টি। এতে ছোট দলগুলোর সঙ্গে আপস করতে হবে কার্নিকে।

ট্রাম্পের শুল্কঝড় মোকাবিলায় কানাডার হাল ধরবেন কে?
ট্রাম্পের শুল্ক ঝড় মোকাবিলায় শক্ত হাতে কে ধরবেন কানাডার হাল? নির্বাচন ঘনিয়ে আসায় এ নিয়ে হিসেব কষছেন দেশটির জনগণ। অর্থনীতির বিষয়ে পটু হওয়ায় অধিকাংশ বাংলাদেশি কানাডিয়ানসহ অনেকে পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এগিয়ে রাখছেন লিবারেল পার্টির নেতা মার্ক কার্নিকে। তবে তরুণদের মাঝে কনজারভেটিভ পার্টির নেতা পিয়েরে পলিয়েভের জনপ্রিয়তা থাকায় একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে রয়েছে শঙ্কাও।

কানাডার জাতীয় নির্বাচন শিগগিরই, অভিবাসীদের জন্য সুখবর
যেকোনো সময় কানাডায় জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণা দিতে পারেন নতুন প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি। ইতোমধ্যে বিরোধী কনজারভেটিভ পার্টির সঙ্গে জনপ্রিয়তার পাল্লায় অনেকটা এগিয়ে এসেছে লিবারেল পার্টি। পাশাপাশি অভিবাসন প্রক্রিয়া সহজ করে অর্থনীতি চাঙা করলে উপকৃত হবেন হাজার হাজার বাংলাদেশি।

কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি
কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হলেন দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক গভর্নর মার্ক কার্নি। তিনি জাস্টিন ট্রুডোর স্থলাভিষিক্ত হবেন।

আজই প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়ছেন ট্রুডো
বিশ্বের এক সময়ের তুমুল জনপ্রিয় নেতা, জাস্টিন ট্রুডোকে আজই (রোববার, ৯ মার্চ) ছাড়তে হচ্ছে কানাডার প্রধানমন্ত্রীর পদ। ঘোষণা অনুযায়ী লিবারেল পার্টির কনভেনশনে নতুন নেতার কাছে দায়িত্ব ছেড়ে দেবেন তিনি। এর মাধ্যমে প্রায় এক দশকের শাসনের অবসান হচ্ছে তার। নতুন দায়িত্বে এগিয়ে সাবেক গভর্নর মার্ক কার্নি। তার সামনে চ্যালেঞ্জ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক ইস্যু।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে নামছে কানাডা, সহায়তার ঘোষণা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে নামছে কানাডা। যা মোকাবিলায় কানাডাকে সহায়তার ঘোষণা দিয়েছে চীন। অভিযোগ উঠেছে অটোয়ার রাজনীতিতে মার্কিন হস্তক্ষেপের। এ অবস্থায় সংকট উত্তরণে নতুন প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে সাবেক উপ-প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ড এবং ব্যাংক অব কানাডার সাবেক গভর্নর মার্ক কার্নি।

ট্রুডো পদত্যাগের ঘোষণায় উচ্ছ্বাস কানাডিয়ানদের
জাস্টিন ট্রুডো পদত্যাগের ঘোষণা দেয়ায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন সাধারণ কানাডিয়ানরা। তারা বলছেন, ট্রুডোকে আর বিশ্বাস করেন না তারা। অনেক রাজনৈতিক নেতা আগাম নির্বাচনের দাবিও তুলেছেন। দায়িত্ব ছাড়ার আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে শুল্কের সুরাহা না হলে, পুরো দলের ভবিষ্যৎ অন্ধকার বলেও মত দিয়েছেন অনেক বিশ্লেষক।

পদত্যাগ করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো
পদত্যাগ করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। আজ (সোমবার, ৬ জানুয়ারি) রাতে এই পদত্যাগের ঘোষণা দেন। পাশাপাশি কানাডার ক্ষমতায় থাকা লিবারেল পার্টির নেতার পদ থেকেও সরে দাঁড়িয়েছেন তিনি। এতে সামনের নির্বাচনে বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টির কাছে হেরে যাওয়ার প্রবল শঙ্কার মধ্যে ট্রুডোর পদত্যাগে লেবার পার্টির নেতৃত্বশূন্য হয়ে যাওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে।

পদত্যাগ করতে পারেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো
পদত্যাগ করতে পারেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। রোববার (৫ জানুয়ারি) কয়েকটি সূত্রের বরাত দিয়ে এই খবর প্রকাশ করেছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। বলা হচ্ছে, কানাডার ক্ষমতায় থাকা লিবারেল পার্টির নেতার পদ থেকেও সরে দাঁড়াবেন তিনি। আসছে নির্বাচনে বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টির কাছে হেরে যাওয়ার প্রবল শঙ্কার মধ্যে ট্রুডোর পদত্যাগে লেবার পার্টির নেতৃত্বশূন্য হয়ে যাওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে।

রাজনৈতিক অস্থিরতায় টালমাটাল কানাডা, কোণঠাসা ট্রুডো
কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর পদত্যাগের দাবিতে এবার সোচ্চার হয়েছে বিরোধীরা। লিবারেল পার্টির পদ থেকেও সরে দাঁড়ানোর দাবিও উঠেছে নিজ দল থেকে। পার্লামেন্টের চলতি অধিবেশনের শেষদিনে শুল্কনীতি, বাজেট ঘাটতি ও উপ-প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের ঘটনায় তোপের মুখে পড়েন ট্রুডো। এদিকে, ট্রাম্পের কঠোর শুল্কনীতির হুমকির পর নতুন সীমান্ত নীতি ঘোষণা করেছে কানাডা। আর এসব ঘটনাকে পারিবারিক কলহের সঙ্গে তুলনা করেছে দেশটির এক সময়ের জনপ্রিয় প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো।

জাস্টিন ট্রুডোর পদত্যাগের দাবি জোরালো হচ্ছে
কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর পদত্যাগের দাবি ক্রমেই জোরালো হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধের শঙ্কায় লিবারেল পার্টির শীর্ষ নেতার পদ থেকেও সরে যেতে হতে পারে তাকে। নিজ দলেই কোণঠাসা ৫২ বছর বয়সী এ নেতা। শপথের আগে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে দেখা করার কৌশলকেও ভুল বলছেন বহু বিশ্লেষক।