উন্নত দেশ কানাডার প্রধান তিন সমস্যা। বাড়ির সংকট ও বাড়তি আবাসন ব্যয়, কাজের সীমাবদ্ধতা আর ঊর্ধ্বমুখী অভিবাসন। যা ডোবালো কানাডার ইতিহাসের সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রধানমন্ত্রীকে। সরকারি কূল হারিয়ে, দলীয় রাজনীতি করার কুলও গেলো জাস্টিন ট্রুডোর। লিবারেল পার্টি ইতোমধ্যে শুরু করেছে নতুন নেতা বাছাই করার কাজ।
কানাডার বিশ্লেষক সওগাত আলী সাগর বলেন, ‘সম্মুখ সারির প্রতীদন্ধী রয়েছে যাদের মধ্যে সাবেক ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী।’
বলা হচ্ছে, আদতে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে অভিশংসন এড়িয়েছেন ৫৩ বছর বয়সী এই রাজনীতিক।
আর কদিন পরই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নিয়ে আমদানি পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করতে পারেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। মেক্সিকোর মতো কানাডাকেও চাপে ফেলতে পারেন তিনি। কারণ ট্রাম্প ট্রুডোর পদত্যাগের প্রতিক্রিয়ায় আবারও জানিয়েছেন, কানাডাকে ৫১তম অঙ্গরাজ্য করার কথা। অন্তর্বর্তী এই দুই মাসে ট্রুডো যদি শুল্ক হ্রাস করাতে পারেন, তাহলেই কেবল, ঘুরে দাঁড়াবে তার দল।
কানাডার অন্টারিও প্রিমিয়ার ডগ ফোর্ড বলেন, ‘শেষ সময়ে প্রধানমন্ত্রীকে মার্কিন শুল্কের ওপর শতভাগ দৃষ্টি দিতে হবে। ডোনাল্ড ট্রাম্প এসে যেন শুল্ক আরোপ না করেন। ফেডারেল সরকারের এটা নিয়ে কাজ করা শক্তিশালী পরিকল্পনার অংশ।’
শেষ সময়ে প্রধানমন্ত্রীকে মার্কিন শুল্কের ওপর শতভাগ দৃষ্টি দিতে হবে। ডোনাল্ড ট্রাম্প এসে যেন শুল্ক আরোপ না করেন। ফেডারেল সরকারের এটা নিয়ে কাজ করা শক্তিশালী পরিকল্পনার অংশ।
জরিপ বলছে, বিরোধী কনজারভেটিভ পার্টির নেতা, পিয়েরে পলিয়েভকে যোগ্য নেতা মনে করেন অধিকাংশ কানাডিয়ান। ৪৫ বছর বয়সী এ নেতার জনপ্রিয়তা এখন তুঙ্গে।