বিজেপি-সরকার
মণিপুরে শান্তি ফেরাতে কেন্দ্রীয় সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর
উত্তপ্ত মণিপুরে শান্তি ফেরাতে কেন্দ্রীয় সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এন বিরেন সিং। এমনকি সেভেন সিস্টার্সের রাজ্যটিতে কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রীও। এদিকে, নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মেইতেই ও হামার নেতারা। রাজ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিতে কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে দুই হাজার রিজার্ভ পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
মণিপুরে শান্তি ফেরাতে ব্যর্থ বিজেপি সরকার
মণিপুরে শান্তি ফেরাতে ব্যর্থ বিজেপি সরকার, তাই নিজেদের অধিকার রক্ষায় রাজ্যের পূর্ণ ক্ষমতা চান বাসিন্দারা। এদিকে রাজ্য সরকারের ক্ষমতা বাড়াতে কেন্দ্রের কাছে দাবি জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংহ। মণিপুরে থমথমে অবস্থার মধ্যে মঙ্গলবার পর্যন্ত সরকারি-বেসরকারি সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।
ভারতের নতুন বাজেট, বোঝা চাপলো জনগণের ওপর
ভারতে নতুন অর্থবছরের বাজেটে নতুন করের বোঝা চাপলো ভারতীয়দের ওপর। আয়কর বাড়িয়ে ৫ থেকে ৩০ শতাংশের মধ্যে নির্ধারণ করেছে মোদি সরকার। অন্যদিকে, বেকারত্ব হ্রাস এবং শিক্ষার মান ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে শিক্ষার্থীদের ঋণ দান ও গ্রামোন্নয়নে বাড়বে বিনিয়োগ। শিল্প বাণিজ্যের বিকাশ ও জাতীয় রাজস্ব বাড়াতেও তহবিল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে পর্যটনসহ নানা খাতে। প্রস্তাব পাশে জোটের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে বলে রাজ্যভিত্তিক উন্নয়নেও অর্থবরাদ্দ দেয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় বাজেটে।
সীমান্ত সংকট সমাধানে নজর দিতে চায় বিজেপি সরকার: ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
টানা তৃতীয় মেয়াদে সরকার গঠনের পর এবার চীনের সঙ্গে সীমান্ত সংকট সমাধানে নজর দিতে চায় নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকার। পাকিস্তানের সাথেও সীমান্তের দু'পারে সন্ত্রাসবাদের পুরোনো ইস্যুতে সমঝোতায় পৌঁছানো জরুরি। নতুন মেয়াদে দায়িত্ব নিয়ে এভাবেই প্রতিবেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে জোর দিলেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুব্রামানিয়াম জয়শঙ্কর।
শরিকদের চাপ সত্ত্বেও স্পিকার পদ ছাড়তে চাইছে না বিজেপি
'মোদি থ্রি পয়েন্ট ও' সরকারের বহুল প্রতীক্ষিত মন্ত্রিপরিষদ ঘোষণা শেষ। এখন স্পিকার পদ ঘিরেই সব আলোচনা। শরিকদের চাপ সত্ত্বেও স্পিকার পদ ছাড়তে চাইছে না বিজেপি। এদিকে জেপি নাড্ডা মন্ত্রী পরিষদে স্থান পাওয়ায় খালি হয়ে গেছে বিজেপি সভাপতির পদ। গুরুত্বপূর্ণ দুই পদ পাচ্ছেন কারা, এ নিয়ে চলছে বিশ্লেষণ।
স্পিকার পদের জন্য বায়না ধরেছে বিজেপির শরিক দল টিডিপি ও জেডিইউ
ভারতের রাজনীতিতে একের পর এক বোমা ফাঁটাচ্ছে বিজেপির শরিক দল টিডিপি ও জেডিইউ। নরেন্দ্র মোদির মন্ত্রিসভায় জায়গা করে নেয়ার পর এবার বায়না ধরেছেন লোকসভার স্পিকার পদের। চন্দ্রবাবু নাইডু ও নিতিশ কুমারের দাবি, সংসদের গুরুত্বপূর্ণ এ পদটি তাদের চাই। তবে বিজেপির পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এখনও কিছু স্পষ্ট করেনি।
মুসলিম বিদ্বেষী আইন প্রণয়নে দ্বিধায় জোট সরকার
শরীকদের কাঁধে ভর দিয়ে সরকার গঠন করায় ভেস্তে যাচ্ছে বিজেপির সংবিধান সংশোধনের স্বপ্ন। যদিও নতুন সরকার কিছুটা দুর্বল হলেও মুসলিমদের জন্য এখনো প্রাণঘাতী বলে মন্তব্য রাজনীতি বিশ্লেষকদের। মুসলিম বিরোধী নতুন কোনো আইন প্রণয়নের বদলে আশঙ্কা রয়েছে নতুন মেয়াদে ছড়িয়ে দেয়া হবে মুসলিম বিদ্বেষ।
ভারতের লোকসভা নির্বাচনে তারকাদের দাপট
বিনোদন জগতে যারা ঝড় তুলতে পারেন, ভোটের লড়াইয়েও তারা একই খেল দেখাবেন- সেটা তো প্রায় প্রত্যাশিতই। ভারতে এবারের লোকসভা নির্বাচনে আরও একবার নিজেদের সক্ষমতার প্রমাণ দিলেন সেলুলয়েড দুনিয়ার একঝাঁক তারকা।
প্রধানমন্ত্রী কাল মোদির শপথে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন
নরেন্দ্র মোদির শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আগামীকাল (শুক্রবার, ৭ জুন) ভারতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বৃহস্পতিবার (৬ জুন) সকালে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
জনপ্রিয়তার পারদ নিচে নেমেছে বিজেপির
এবারের লোকসভা নির্বাচনে অনেকটা মুখ থুবড়ে পড়েছে ভারতীয় জনতা পার্টি-বিজেপির জনপ্রিয়তা। গেলবারের তুলনায় এবার ৩৭ শতাংশ জনসমর্থন হারিয়েছে দলটি। নিরুঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেয়ে জোট দলগুলোর সঙ্গে এক হয়ে সরকার গঠন করতে যাচ্ছে বিজেপি। এই ৫ বছরে কেনো এতো বিপুল সংখ্যক জনগণের সমর্থন হারিয়েছে মোদি সরকার?
রাহুলের নেতৃত্বে আবারও আলোচনায় কংগ্রেস
গান্ধী পরিবারের জন্ম নিয়েও রাজনৈতিক দূরদর্শিতা নিয়ে কম সমালোচনা হজম করতে হয়নি রাহুল গান্ধীকে। বিজেপি নেতারা একসময় যাকে 'পাপ্পু', 'ক্ষমতার ভারে বিগড়ে যাওয়া রাজার ছেলে' বলে কটাক্ষ্য করেছেন সেই রাহুলের হাত ধরেই আবারও আলোচনায় কংগ্রেস। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এবারের লোকসভা নির্বাচনে ৯৯টি আসন জিতে রীতিমতো প্রশংসায় ভাসছেন গান্ধীপুত্র।
অযোধ্যায় বিজেপি'র পরাজয়, রাম মন্দিরেও বাড়েনি ভোটব্যাংক
বাবরি মসজিদ গুঁড়িয়ে দিয়ে রাম মন্দির নির্মাণ করেও সেই মন্দিরের তীর্থভূমিতেই হেরে গেল মোদির বিজেপি।