স্পেস-এক্স
স্পেসএক্স স্টারশিপ: নাটকীয় অবতরণে লঞ্চপ্যাডে ফিরে এলো বুস্টার
সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট স্টারশিপ পরীক্ষামূলকভাবে মহাকাশে পাঠালো স্পেস এক্স। তবে, যে বিষয়টি ঘিরে আলোচনা তুঙ্গে তা হলো, প্রথমবারের মতো রকেট উড্ডয়নে সাহায্যকারী বুস্টার আবারও ফিরে এলো লঞ্চপ্যাডে। বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্কের মালিকানাধীন মহাকাশযান নির্মাতা সংস্থা স্পেস এক্সের প্রত্যাশা, ভবিষ্যতে এই মহাকাশযানই চাঁদে আর মঙ্গলে নিয়ে যাবে মানুষকে।
মহাকাশে আটকা দুই নভোচারীকে ফেরাতে স্পেস এক্সের 'ড্রাগন' ক্যাপসুল
অবশেষে মহাকাশে আটকে পড়া দুই নভোচারীকে ফিরিয়ে আনতে সেখানে পৌঁছেছে স্পেস এক্সের 'ড্রাগন' ক্যাপসুল। রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে সফলভাবে ডক করে ওই ক্যাপসুলটি। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে এই মহাকাশযানে করেই পৃথিবীতে ফিরবেন সেখানে থাকা দুই নভোচারী।
মহাকাশ ভ্রমণে স্পেস এক্সের পরীক্ষামূলক অভিযান শুরু
ইচ্ছে হলেই কী চাঁদে যাওয়া যায়? ভেসে থাকা যায় মহাকাশে? শুনতে অবাক লাগলেও এমনই এক পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে ধন কুবের ইলন মাস্কের নভোযান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান স্পেস এক্স। চারজন অপেশাদার নভোচারীকে নিয়ে মঙ্গলবার মহাকাশে পৌঁছেছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স-এর নভোযান ‘ক্রু ড্রাগন ক্যাপসুল’। বেশ কিছুদিন ধরেই মহাকাশ ভ্রমণে আগ্রহীদের সুযোগ দেয়ার কথা ভাবছিল প্রতিষ্ঠানটি। সেই ধারাবাহিকতায়, এবার একটি পরীক্ষামূলক অভিযানের অংশ হিসেবে ঐ ৪ ব্যক্তিকে ৫ দিনের জন্য মহাকাশে পাঠালো তারা।
মঙ্গলগ্রহে যাত্রীবিহীন নভোযান পাঠাবে স্পেস এক্স
২০২৬ সালের মধ্যে মঙ্গলগ্রহে যাত্রীবিহীন নভোযান স্টারশিপ পাঠাবে স্পেস এক্স। নিজস্ব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এ তথ্য জানান প্রতিষ্ঠারটির সিইও ইলন মাস্ক।
এ বছর পৃথিবীতেই ফেরা হবে না দুই নভোচারীর!
আট দিনের অভিযানে গিয়ে হলো হিতে বিপরীত। চলতি বছর আর পৃথিবীতেই ফিরতে পারবেন না ভারতীয় বংশোদ্ভূত নভোচারী সুনীতা উইলিয়ামস এবং তার সহযাত্রী ব্যারি বুচ উইলমোর। আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে আশ্রয় নিলেও, কবে নিরাপদে সুনীতা এবং ব্যারিকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে, এখন পর্যন্ত তা জানাতে পারেনি নাসা। ধারণা করা হচ্ছে, পৃথিবীতে ফিরতে দুই মহাকাশচারীর অপেক্ষা করতে হবে আগামী বছর পর্যন্ত। তাদেরকে সুস্থ ও নিরাপদে রাখতে এরইমধ্যে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম, খাবার ও অন্যান্য উপকরণ পাঠিয়েছে নাসা।