সিরিজের ১ম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ৩৯ রানে হারিয়ে ৩ ম্যাচের সিরিজে ১-০ তে এগিয়ে গেছে আয়ারল্যান্ড। চট্টগ্রামে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে অনেকটা চাপে থেকেই ম্যাচ খেলতে নামবে বাংলাদেশ।
বীরশ্রেষ্ঠ শহিদ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে ১ম ইনিংসে গড় স্কোর ১৪৭, দ্বিতীয় ইনিংসে ১২৭। কিন্তু পরিতাপের বিষয় বাংলাদেশের হয়ে তাওহিদ হৃদয়ের ৮৩ রানের ইনিংসের পরেও ৩৯ রানের পরাজয় বরণ করে লিটন বাহিনী।
দুই দলের মুখোমুখি দেখায় ৫ বারের লড়াইয়ে ৩ বার জিতেছে আইরিশরা ২ বার জিতেছে বাংলাদেশ। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে শেষ চারটি টি-টোয়েন্টির দুটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টি ব্যাট হাতে দুর্দান্ত খেলে আয়ারল্যান্ড, মাত্র চার উইকেট হারিয়ে ১৮১ রান করে তারা।
আরও পড়ুন:
ম্যাচে বাংলাদেশের বোলারদের পারফরম্যান্স ছিল বেশ সাদামাটা। তানজিম সাকিবের ৪১ রানে ২ উইকেট প্রাপ্তি সেটাই প্রমাণ করে। স্পোর্টিং উইকেটে চরমভাবে ব্যর্থ হয় শরীফুল-সাকিব-নাসুমরা।
ব্যাট হাতে বাংলাদেশি ব্যাটারদের পারফরম্যান্স ছিল আরও মলিন। টপ অর্ডারে তানজিদ তামিম ও ইমনের পর মিডল অর্ডারে হতাশ করেন অধিনায়ক লিটন ও সাইফ হাসান।
ব্যাটারদের অসহায় আত্মসমর্পনে ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে মাত্র ১৪২ রান তোলে স্বাগতিকরা। তৌহিদ হৃদয়ের ৮৩ রানের অপরাজিত ইনিংস না থাকলে বাংলাদেশের অবস্থা হতে পারতো আরও করুণ।
সিরিজ শুরুর আগে আয়ারল্যান্ড সিরিজকে বিশ্বকাপের প্রস্তুতি মানলেও ব্যাটে বলে পুরোপুরি ব্যর্থ টাইগার শিবির। তাইতো দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি জিতে সিরিজে সমতায় ফিরতে মরিয়া লিটন বাহিনী।





