টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে ১২ রান তুলতেই দুই উইকেট হারায় উইন্ডিজ। এরপর শাই হোপ ও কেসি কার্টি ১৪৩ রানের জুটিতে ঘুরে দাঁড়ায় স্বাগতিকরা।
হোপের সেঞ্চুরি ও কার্টি- রাদারফোর্ডের হাফসেঞ্চুরিতে ৩২৮ রান করে স্বাগতিকরা। ২টি করে উইকেট নেন জন টার্নার ও আদিল রশিদ।
ইংল্যান্ডের হয়ে এ দিন বোলিং করেন ৯ জন। বড় লক্ষ্য তাড়ায় ফিল সল্ট এবং জ্যাকব ব্যাথেলের অর্ধশতকের পর শেষ ১০ ওভারে জয়ের জন্য ইংল্যান্ডের প্রয়োজন ছিল ১০০ রান।
লিভিংস্টোনের ৮৫ বলে পাঁচ চার ও ৯ ছক্কায় মোড়ানো অপরাজিত ১২৪ রানের ইনিংস দলকে জয়ের বন্দরে নিয়ে যায়।
ওয়ানডেতে এটিই লিভিংস্টোনের প্রথম সেঞ্চুরি। সিরিজ নির্ধারণী শেষ ওয়ানডেতে ৬ নভেম্বর মুখোমুখি হবে দুই দল।