এসময় তিনি আরও বলেন, ‘জুলাই বিপ্লবের স্বীকৃতি দিতে হলে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে। এই আইনি ভিত্তি ছাড়া কোনো নির্বাচন হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘দেশের মুক্তিকামী মানুষের কথা একটাই, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গণভোট অনুষ্ঠিত হতে হবে। গণভোটের ব্যাপারে সব দল একমত। তাহলে তারিখ নিয়ে এই বায়নাবাজি কেন?’
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, ‘আমরা সব দল একমত হয়ে স্বাক্ষর করেছি, তখন আগে ভোট হওয়াই যুক্তিযুক্ত। এর মধ্যে দিয়েই আইনি ভিত্তির পাটাতন তৈরি হবে ইনশা আল্লাহ এবং এর ভিত্তিতেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন:
‘ওই নির্বাচন যখন অনুষ্ঠিত হবে তখন আর কোনো সংশয় সন্দেহ থাকবে না। আমরা চাই, আগামী ফেব্রুয়ারিতে রোজার আগেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। এটা নিয়ে কেউ ধুম্রজাল সৃষ্টির পাঁয়তারা চালাবেন না। ‘‘উদোর পিণ্ডি বুদোর ঘাড়ে’’ ফেলবেন না।
তিনি বিএনপির প্রতি প্রশ্ন রাখেন, ‘জুলাই সনদেই যদি জনগণের প্রতি শ্রদ্ধা না দেখান, জাতীয় নির্বাচনে জনগণের প্রতি শ্রদ্ধা দেখাবেন কীভাবে?’
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাস্তবায়ন, নভেম্বরে গণভোট, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ পাঁচ দফা দাবিতে এ কর্মসূচির ঘোষণা করে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসসহ আট দল।
সমাবেশে যোগ দিতে দুপুরের আগে থেকেই পল্টন ও বায়তুল মোকাররম এলাকায় জড়ো হন আটটি দলের নেতাকর্মীরা।





