এ সময় তার সফরসঙ্গী ৫৭ জন। আগামী শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) তাঁর উচ্চ পর্যায়ের সাধারণ বিতর্কে বক্তৃতা দেয়ার কথা রয়েছে।
সম্মেলনে বিভিন্ন আয়োজনের পাশাপাশি ড. ইউনূসের সঙ্গে পাকিস্তান, নেপাল, মালদ্বীপ, জার্মানি ও নেদারল্যান্ডসহ প্রায় ১০টি দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করার কথা রয়েছে। এছাড়া সফরে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও জাতিসংঘ মহাসচিবের সাথেও আলাদা বৈঠক করার কথা রয়েছে প্রধান উপদেষ্টার। অংশ নেবেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানেও।
গত শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। এসময় তিনি জানান, 'তার (প্রধান উপদেষ্টা) বক্তৃতায় তিনি বাংলাদেশে গত দুই মাসে গণ-অভ্যুত্থানের কথা তুলে ধরবেন এবং একটি গণমুখী, কল্যাণধর্মী ও জনস্বার্থমূলক রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার প্রতি তাঁর অঙ্গীকার পুনরুল্লেখ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।'
তৌহিদ হোসেন বলেন, 'প্রধান উপদেষ্টার বক্তৃতায় আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষায় বাংলাদেশের সুদৃঢ় অবস্থান, জলবায়ু পরিবর্তন, বৈশ্বিক সংঘাত, রোহিঙ্গা সংকট, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে উন্নয়নশীল দেশগুলোর সমস্যা, সম্পদের অবৈধ পাচার রোধ, অভিবাসী অধিকার রক্ষার মতো বিষয়গুলো তুলে ধরা হবে।'
তিনি বলেন, 'প্রধান উপদেষ্টা মাত্র তিনদিন নিউইয়র্কে থাকবেন। ২৭ সেপ্টেম্বর তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওয়ানা হবেন। প্রধান উপদেষ্টা পূর্ববর্তী সরকার প্রধানদের মতো চার্টার ফ্লাইটে নয়, বাণিজ্যিক ফ্লাইটে এই যাতায়াত করবেন।'