তিনি বলেন, ‘৫৮৬ জন দ্বৈত এনআইডি ধারীদের প্রথমটি রেখে দ্বিতীয়টি বাদ দেয়া হয়েছে।’ সম্প্রতি নাগরিকের এনআইডি তথ্য ফাঁস হওয়ার প্রশ্নে ডাটা সেন্টারের কাজ প্রতিনিয়ত চলমানের কথা জানান তিনি।
মহাপরিচালক বলেন, ‘এনআইডির তথ্য ফাঁস ঠেকাতে বুয়েটের টেকনিক্যাল টিম প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে। ইসি থেকে এনআইডি সেবা নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ চলছে।’
ভবিষ্যতে কোনো ধরনের ডাটা যেন ফাঁস না হয় বিষয়ে সচেতন রয়েছে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ বলেও জানান তিনি।