রয়টার্সের প্রতিবেদন বলছে, গেল কয়েকদিন ধরে কিউবার অধিকাংশ গ্যাস স্টেশনে গ্যাসোলিন ও ডিজেলের মতো জ্বালানির সরবরাহ আশঙ্কাজনক হারে কম। শহরের বাইরে থেকেও রাজধানী হাভানায় ছুটে আসতে হচ্ছে মোটরবাইক চালকদের।
দেশটিতে জ্বালানি সংকট এতটাই তীব্র যে গেল দুই মাসে তিনবার গোটা দেশ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। এই ব্লাক আউটের কারণে স্কুল কলেজ ও বেশকিছু শিল্প কারখানা সাময়িকভাবে বন্ধ রাখতে বাধ্য হয় কিউবার বাম-নেতৃত্বাধীন সরকার।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সাথে কিউবার আর্থিক লেনদেনের যে চুক্তি হয়, সে চুক্তির কারণে মুক্তবাজার থেকে জ্বালানি কিনতে পারছেন না দেশটি।
এছাড়া চলতি বছরের শুরুতে আঞ্চলিক কয়েকটি মিত্র দেশের কাছে ভর্তুকি ছাড়া জ্বালানি বিক্রি করে কিউবা। উদ্দেশ্য ছিল এখান থেকে যে পরিমাণ ডলার আয় হবে তা দিয়ে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার প্রবাহ সচল রাখা।