সাম্প্রতিক সময়ে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রের সংখ্যাও কমে গিয়েছে, যা থেকে ধারণা করা যায় ইসরাইলি বিমান হামলায় ইরানের সামরিক স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
বিষয়টি মাথায় রেখে ইসরাইল সরকার যুদ্ধের কারণে দেয়া কিছু বিধিনিষেধও শিথিল করেছে।
তবে আজ (বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন) সকালের হামলা প্রমাণ করেছে যে ইরানের এখনও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে হামলা চালানোর ক্ষমতা আছে।
ইরানের টার্গেটের মধ্যে পড়েছে দক্ষিণের বিরশেবা শহরের সোরোকা মেডিক্যাল সেন্টার, তেল আভিভের কাছের হোলোন শহর, আর রামাতগন শহর।
ইরান জানিয়েছে, বিরশেবায় তাদের আসল লক্ষ্য ছিল হাসপাতালের পাশে থাকা সামরিক স্থাপনা। তবে ইসরাইলের উপ–পররাষ্ট্রমন্ত্রী শ্যারেন হাসকেল অভিযোগ করেছেন, ইরান ইচ্ছে করে সোরোকা হাসপাতালকে টার্গেট করেছে।
অন্য যেসব শহরে ক্ষেপণাস্ত্র পড়েছে, সেখানে কী টার্গেট ছিল তা পরিষ্কার নয়।
প্রায় এক সপ্তাহ ধরে ইসরাইল ইরানের সামরিক ও পারমাণবিক স্থাপনা, জ্বালানি কেন্দ্র, বিমানবন্দর, সরকারি ভবন এমনকি আবাসিক এলাকাতেও বিমান হামলা চালিয়ে আসছে।
ইরান বলছে, এসব কিছু তাদের বিরুদ্ধে আগ্রাসন, সুতরাং তারা আত্মরক্ষার অধিকার রাখে।—বাসস





