দেশের মধ্য ও দক্ষিণাঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝড়টি বয়ে যায় স্থানীয় সময় সোমবার (১৪ এপ্রিল) রাতে। ঝড়ের প্রভাবে মঙ্গলবারও (১৫ এপ্রিল) কমলা রঙ ধারণ করেছিল ইরাকের আকাশ।
ধূলিঝড়ের তীব্রতা এতটাই বেশি ছিল যে সাময়িক বন্ধ ছিল অন্তত দু'টি বিমানবন্দর। বসরা ও নাজাফ বিমানবন্দরের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। কিন্তু মানুষের দুর্ভোগ শেষ হয়নি।
সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সাইফ আল-বদর ও বসরা প্রদেশ। দৃষ্টিসীমা নেমে এসেছিল এক কিলোমিটারের নিচে। ধূলায় দম আটকে যাওয়া থেকে বাঁচতে ঝড় শেষেও মাস্ক পরে বের হচ্ছেন বাসিন্দারা। বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির প্রভাবে মধ্যপ্রাচ্যে বাড়ছে ধূলিঝড়।