ভোটে মূল প্রতিদ্বন্দ্বী চারজন। তারা হলেন- পার্লামেন্ট স্পিকার মোহাম্মদ বাঘির ঘালিবাফ, আইনপ্রণেতা মাসুদ পেজেশকিয়ান, জ্যেষ্ঠ নিরাপত্তা কর্মকর্তা সাঈদ জালিলি ও নিরাপত্তা কর্মকর্তা মোস্তফা পরমোহাম্মদি। প্রায় ৮০ জন মনোনয়নপ্রত্যাশীর মধ্য থেকে প্রেসিডেন্টপ্রার্থী হিসেবে লড়াইয়ে মনোনীত হয়েছেন তারা। প্রত্যেকেই দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত।
নতুন প্রেসিডেন্টের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হবে দেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধার। ২০২১ সালের নির্বাচনের পর আঞ্চলিক যুদ্ধ, বিরোধী মত দমনসহ নানা ইস্যুতে আলোচিত ইরানের এবারের নির্বাচনেও ভোটার উপস্থিতি কম হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। শুক্রবারের ভোটে কোনো প্রার্থী একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে ব্যর্থ হলে দ্বিতীয় দফার ভোট অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৫ জুলাই।