এদিকে গাজায় চলছে ইসরাইলের ধ্বংসযজ্ঞ। নতুন করে আরও টানেলের সন্ধান পাওয়ার দাবি করছে ইসরাইলের সেনাবাহিনী।
তবে গাজায় ইসরাইল গণহত্যা চালাচ্ছে এই মন্তব্যকে উড়িয়ে দিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। তিনি বলেন, ‘এই যুদ্ধে অনেক বেশি সাধারণ মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। আর ফিলিস্তিনিদের নিরাপদে ঘরে ফেরার জন্য একটি একক রাষ্ট্র প্রয়োজন।’
অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন আরও বলেন, ‘ইসরাইলসহ পুরো মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠায় আলোচনা করে যাচ্ছি। এই সংকটের দীর্ঘমেয়াদী সমাধান প্রয়োজন। একইসঙ্গে ইসরাইলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।’
যদিও গাজা উপত্যকায় মানবিক যুদ্ধবিরতি কার্যকরের প্রস্তাবে জাতিসংঘে ভেটো দিয়ে বসেছে যুক্তরাষ্ট্র। এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে চীন। তবে এই প্রস্তাবে সম্মতি দিয়েছে মালদ্বীপ, নামিবিয়া আর পাকিস্তান। চলমান সংঘাতে এই উপত্যকার শিশুদের অবস্থা বেগতিক, লাখ লাখ শিশু চরম স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়েছে।
এদিকে শরণার্থী শিবিরগুলোর পাশাপাশি গাজার দক্ষিণ আর মধ্যাঞ্চলে পুরোদমে চলছে সেনা অভিযান। গাজার সঙ্গে সংহতি জানিয়ে হুতিরাও নিয়মিত লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলা চালাচ্ছে।
গত ১৯ নভেম্বর থেকে ২৬ বার লোহিত সাগরে জাহাজে হামলা চালিয়েছে হুতিরা। প্রতি বছর লোহিত সাগরের বাব আল মানদাব জলপথ দিয়ে বিশ্বের ১০ শতাংশ জ্বালানি তেল ও ১ লাখ কোটি ডলারের পণ্য বাণিজ্য হয়।