যদিও পদত্যাগ কিংবা অভিশংসনের প্রসঙ্গ এড়িয়ে যান ইওল। ভাষণের পর ইওলের নিজ দল পিপিপি'র প্রধান জানান, প্রেসিডেন্টকে অপসারণ ছাড়া আর কোনো পথ খোলা রইলো না।
স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যায় প্রেসিডেন্টকে অভিশংসন প্রস্তাবের ওপর ভোটাভুটি হবে দেশটির পার্লামেন্টে। ৪৪ বছর পর গত মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) প্রথমবারের মতো দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক আইন জারি করেন ইওল।
তবে তীব্র গণরোষের কারণে ছয় ঘণ্টার মাথায় সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করেন তিনি। এরপর থেকেই প্রেসিডেন্টের পদত্যাগের দাবিতে দেশটির রাজপথ দখলে রেখেছেন সাধারণ জনগণ।