দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রেসিডেন্টের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে দেশটির আইন মন্ত্রণালয়। মার্শাল ল' জারির ব্যর্থ চেষ্টার জেরে এরই মধ্যে কার্যকর হয়েছে এ নিষেধাজ্ঞা।
জাতির উদ্দেশ্যে ক্ষমা চেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
সামরিক আইন জারির জন্য জাতির উদ্দেশ্যে ক্ষমা চেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক ইওল। আজ (শনিবার, ৭ ডিসেম্বর) টেলিভিশন ভাষণে তিনি জানান, আবারও মার্শাল ল জারির কোনো পরিকল্পনা নেই তার।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে আইনপ্রণেতাদের অভিশংসনের প্রস্তাব
কোনো জরুরি অবস্থা ছাড়াই দেশে সামরিক আইন জারি করে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে প্রত্যাহারের পর এবার দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইয়োলের বিরুদ্ধে অভিশংসনের প্রস্তাব তুলেছেন পার্লামেন্টের বিরোধী আইনপ্রণেতারা। এই প্রস্তাবের ওপর ভোটাভুটি হবে আগামী ৬ থেকে ৭ ডিসেম্বর। মঙ্গলবারের (৩ ডিসেম্বরের) ঘটনায় ক্রমেই দেশজুড়ে জোরালো হচ্ছে ইয়োলের পদত্যাগের দাবি। বিরোধীরা বলছেন, উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে উত্তেজনা উস্কে দিতেই দেশে হঠাৎ সামরিক আইন জারি করেছিলেন তিনি।
মার্শাল ল নিয়ে তীব্র সমালোচনার মুখে দ. কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক
কোনো ধরনের আগাম প্রস্তুতি বা আলোচনা ছাড়াই দেশজুড়ে সামরিক আইন জারির সিদ্ধান্ত নেয়ায় দেশ ও দেশে বাইরে সমালোচিত হচ্ছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক ইওল। পরে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করলেও দেশের জনগণের কাছে পরিষ্কার নয়, ঠিক কী কারণে সামরিক আইন জারির প্রয়োজনীয়তা সৃষ্টি হয়েছিল। এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের মতো ঘনিষ্ঠ বন্ধু রাষ্ট্রের কাছেও সামরিক আইন জারির সিদ্ধান্ত ছিল অপ্রত্যাশিত।