বিশ্বের ১৪৭টি দেশ ও অঞ্চল নিয়ে সুখী দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। যেখানে প্রতিটি দেশের জনগণের মাথাপিছু জিডিপি, সামাজিক নিরাপত্তা, আয়ু, স্বাধীনতা, উদারতা ও দুর্নীতিকে বিবেচনায় নেয়া হয়েছে। শূন্য থেকে ১০ নম্বর দিয়ে মার্কিং করে তৈরি করা হয় সুখী দেশের র্যাঙ্কিং।
বরাবরের মতো এবারও সুখী দেশের তালিকায় ৭.৭৫ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে ফিনল্যান্ড। এ নিয়ে টানা আট বছর শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে দেশটি। ফিনল্যান্ডে ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে বৈষম্য নেই বললেই চলে। তালিকায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে আছে ডেনমার্ক ও আইসল্যান্ড।
স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলোর পর সুখী দেশের তালিকায় আধিপত্য ধরে রেখেছে ইউরোপের দেশগুলো। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাজনৈতিক মেরুকরণে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের সুখ, সমৃদ্ধি ও সামাজিক নিরাপত্তায় ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। তবে আশার বাণী হলো বিশ্বব্যাপী মানুষের মধ্যে বেড়েছে মহানুভবতা।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক জ্যান-ইমানুয়েল ডি নেভ বলেন, 'সম্প্রতি বৃহত্তর রাজনৈতিক অস্থিরতা মানুষের সুখে থাকার ওপর বিরাট ভূমিকা রাখছে। রাজনৈতিক মেরূকরণ মানুষের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। বিশ্বব্যাপী মানুষের মধ্যে উদ্বেগের মাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।'
এদিকে লাতিন আমেরিকার দুই দেশ কোস্টারিকা ও মেক্সিকো প্রথমবারের মতো শীর্ষ ১০-এ প্রবেশ করেছে। আর যুক্তরাষ্ট্র ইতিহাসে এবারই সর্বনিম্ন ২৪তম অবস্থানে নেমে এসেছে। ২৩তম অবস্থানে যুক্তরাজ্য।
সুখী দেশের তালিকায় দক্ষিণ এশিয়ায় শীর্ষে নেপাল। এরপর পাকিস্তান, ভারত, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশ। বিশ্বব্যাপী র্যাঙ্কিংয়ে গেল বছর থেকে ৫ ধাপ পিছিয়ে ১৩৪তম স্থানে বাংলাদেশ।
সুখের সূচকে নিচের দিকে থাকায় অসুখী দেশ হিসেবে বলা যায় আফগানিস্তানকে। যেখানে নারীরা দুর্বিষহ জীবনযাপন করছেন। এরপর অসুখী দেশ পশ্চিম আফ্রিকার সিয়েরা লিওন এবং যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন।
প্রতি বছর ২০ মার্চ আন্তর্জাতিক সুখ দিবস উপলক্ষ্যে বিশ্বের সুখী দেশের তালিকা প্রকাশ করে জাতিসংঘ। জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ২০১২ সালে এই প্রথা চালু করা হয়। টানা আটবারের মতো বিশ্বের সুখী দেশের তালিকার শীর্ষে ফিনল্যান্ড। এরপরই ডেনমার্ক ও আইসল্যান্ডের অবস্থান। তালিকায় সবচেয়ে নিচে আছে আফগানিস্তান। জাতিসংঘের প্রকাশিত সুখী দেশের তালিকার শীর্ষ ২০ দেশের মধ্যে ইউরোপের আধিপত্য থাকলেও, যুক্তরাষ্ট্রের অবনতি হয়েছে চোখে পড়ার মতো। বাংলাদেশের অবস্থান পাঁচ ধাপ পিছিয়ে ১৩৪তম অবস্থানে।
বিশ্বের ১৪৭টি দেশ ও অঞ্চল নিয়ে সুখী দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। যেখানে প্রতিটি দেশের জনগণের মাথাপিছু জিডিপি, সামাজিক নিরাপত্তা, আয়ু, স্বাধীনতা, উদারতা ও দুর্নীতিকে বিবেচনায় নেয়া হয়েছে। শূন্য থেকে ১০ নম্বর দিয়ে মার্কিং করে তৈরি করা হয় সুখী দেশের র্যাঙ্কিং।
বরাবরের মতো এবারও সুখী দেশের তালিকায় ৭.৭৫ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে ফিনল্যান্ড। এ নিয়ে টানা আট বছর শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে দেশটি। ফিনল্যান্ডে ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে বৈষম্য নেই বললেই চলে। তালিকায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে আছে ডেনমার্ক ও আইসল্যান্ড।
স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলোর পর সুখী দেশের তালিকায় আধিপত্য ধরে রেখেছে ইউরোপের দেশগুলো। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাজনৈতিক মেরুকরণে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের সুখ, সমৃদ্ধি ও সামাজিক নিরাপত্তায় ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। তবে আশার বাণী হলো বিশ্বব্যাপী মানুষের মধ্যে বেড়েছে মহানুভবতা।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক জ্যান-ইমানুয়েল ডি নেভ বলেন, 'সম্প্রতি বৃহত্তর রাজনৈতিক অস্থিরতা মানুষের সুখে থাকার ওপর বিরাট ভূমিকা রাখছে। রাজনৈতিক মেরূকরণ মানুষের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। বিশ্বব্যাপী মানুষের মধ্যে উদ্বেগের মাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।'
এদিকে লাতিন আমেরিকার দুই দেশ কোস্টারিকা ও মেক্সিকো প্রথমবারের মতো শীর্ষ ১০-এ প্রবেশ করেছে। আর যুক্তরাষ্ট্র ইতিহাসে এবারই সর্বনিম্ন ২৪তম অবস্থানে নেমে এসেছে। ২৩তম অবস্থানে যুক্তরাজ্য।
সুখী দেশের তালিকায় দক্ষিণ এশিয়ায় শীর্ষে নেপাল। এরপর পাকিস্তান, ভারত, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশ। বিশ্বব্যাপী র্যাঙ্কিংয়ে গেল বছর থেকে ৫ ধাপ পিছিয়ে ১৩৪তম স্থানে বাংলাদেশ।
সুখের সূচকে নিচের দিকে থাকায় অসুখী দেশ হিসেবে বলা যায় আফগানিস্তানকে। যেখানে নারীরা দুর্বিষহ জীবনযাপন করছেন। এরপর অসুখী দেশ পশ্চিম আফ্রিকার সিয়েরা লিওন এবং যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন।
প্রতি বছর ২০ মার্চ আন্তর্জাতিক সুখ দিবস উপলক্ষ্যে বিশ্বের সুখী দেশের তালিকা প্রকাশ করে জাতিসংঘ। জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ২০১২ সালে এই প্রথা চালু করা হয়।