অ্যাপলের নতুন এই ফোল্ডেবল আইফোনের পর্দা তিনটি প্রধান অংশ নিয়ে গঠিত হতে পারে। এর মধ্যে দুটি রিজিড ডিসপ্লে এবং একটি ফ্লেক্সিবল সেকশনের সাথে অন্তর্ভুক্ত হবে। পুরো ডিসপ্লে বিভাগজুড়ে বা কেবল ফ্লেক্সিবল এরিয়াতে সেলফ-হিলিং পর্দা ডিভাইসে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
সেলফ-হিলিং পর্দা ঠিক কীভাবে কাজ করবে, এ বিষয়ে বিস্তারিত জানায়নি অ্যাপল। তবে এতে ‘ইলাস্টোমারের স্তর’ থাকতে পারে বলে জানা গেছে। সেলফ-হিলিং পর্দা ভাঁজযোগ্য ডিসপ্লে'র একটি উপকারি দিক বলে মনে হচ্ছে।
ফোল্ডেবল আইফোনে পাতলা পর্দা থাকলে তাতে সহজেই দাগ পড়ে যেগে পারে। আর তা সহজে ভেঙেও যেতে পারে। আইফোনের পর্দায় সেলফ-হিলিং উপাদানের আবরণ যোগ করে সমস্যাটি কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছে অ্যাপল।
আ্যাপলের নতুন ডিভাইসগুলোর পর্দায় হিলিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পর্দার পৃষ্ঠে তাপ, আলো বা বৈদ্যুতিক প্রবাহ ঘটানো সম্ভব বলে ধারণা করা হচ্ছে।
নতুন ফোল্ডেবল আইফোনের দুটি প্রোটোটাইপ দেখিয়েছে অ্যাপল। এছাড়া অ্যাপল ফোল্ডেবল আইফোনের পাশাপাশি আইপ্যাড নিয়েও কাজ করছে।
তাছাড়া নতুন ফিচারসহ আইফোন ১৬ বাজারে ছাড়তে যাচ্ছে অ্যাপল। টেক জায়ান্টটির আসন্ন গ্যাজেটগুলো নিয়ে বেশ কৌতূহলী অ্যাপল ব্যবহারকারীরা।