রবিবার (৫ মে) কৃষি মন্ত্রণালয়ের খামারবাড়িতে ইমপোর্ট পারমিটের (আইপি) জন্য আবেদন করার পর তাদের এই অনুমতি দেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে হিলি স্থলবন্দরের (উদ্ভিদ সংগনিরোধ) উপ-সহকারী ইউসুফ আলী।
তিনি আরও জানান, শনিবার (৪ মে) থেকে অনেকেই খামারবাড়িতে পেঁয়াজ আমদানি অনুমতি পত্রের জন্য আবেদন করেন। এদের মধ্য রবিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় ৮টি প্রতিষ্ঠান ১০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি পেয়েছে। আরও আবেদন রয়েছে যেগুলো এখনও প্রক্রিয়াধীন।
হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারক শাহিনুর রেজা শাহিন বলেন, 'ভারত সরকার নিষেধাজ্ঞা তুলে নেবার পর আমরা হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকরা পেঁয়াজ আমদানির জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছি। ইতিমধ্যে এলসি করার জন্য ব্যাংক গুলোতে যোগাযোগ শুরু করেছি দুই একদিনের মধ্যে পেঁয়াজ বাংলাদেশে ঢুকবে।'
তিনি আরও বলেন, 'দ্বিপাক্ষিক আলোচনার মাধ্যমে ভারতের রপ্তানি মূল্য ও বাংলাদেশের পেঁয়াজের উপর আরোপকৃত শুল্ক কমানো গেলে পেঁয়াজ আমদানি করে বাজার স্বাভাবিক রাখা সম্ভব। ভারত থেকে টন প্রতি ৫৫০ ডলারে পেঁয়াজ আমদানি করলে প্রতিকেজি পেঁয়াজের আমদানি খরচ পড়বে প্রায় ৭০ থেকে ৭৫ টাকা।'