
সোনামসজিদ দিয়ে আরও ৮১০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে আরও ৮১০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। আজ (সোমবার, ৮ ডিসেম্বর) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সোনামসজিদ উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপ-পরিচালক সমীর চন্দ্র ঘোষ।

ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হলেও বাজারে প্রভাব কম
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে গতকাল (রোববার, ৭ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে শুরু হয়েছে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি। প্রথমদিন একটি ট্রাকে ৩০ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। তবে আমদানি শুরুর প্রভাব যতটা না বাজারে পড়েছে তার থেকে অনুমতির হুঙ্কার প্রভাব ফেলেছিল বাজারে।

বেনাপোল রেলপথে আমদানি ধস; এক বছরে কমেছে ২৯ হাজার মেট্রিক টন
গত বছরের চেয়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বেনাপোল বন্দরে রেলপথে আমদানি কমেছে ২৯ হাজার মেট্রিক টন। ৫ আগস্টের পর বাণিজ্যে একাধিকবার নিষেধাজ্ঞা, রেলের দুর্বল অবকাঠামো আর ভিসা জটিলতাকে দায়ী করছেন ব্যবসায়ীরা।

সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি, বাজারে দাম কমলো ৩০ টাকা
দীর্ঘ তিন মাস পর চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে এসেছে ৬০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ। এতে স্থানীয় বাজারে পেঁয়াজের দাম কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত কমে এসেছে।

তিন মাসেরও বেশি সময় বন্ধের পর হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু
তিন মাসেরও বেশি সময় বন্ধের পর হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। আজ (রোববার, ৭ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টায় ভারত থেকে পেঁয়াজ বোঝাই ট্রাক বন্দরে প্রবেশের মধ্য দিয়ে এ কার্যক্রম শুরু হয়।

আজ থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিচ্ছে সরকার
পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে আবারও সীমিত আকারে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিচ্ছে সরকার। আজ (রোববার, ৭ ডিসেম্বর) থেকে প্রতিদিন ৫০টি করে আইপি বা আমদানি অনুমতি ইস্যু করা হবে বলে জানিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়।

আগামীকাল থেকে সীমিত আকারে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি
দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম সহনীয় রাখতে আগামীকাল (রোববার, ৭ ডিসেম্বর) থেকে সীমিত আকারে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিচ্ছে সরকার। প্রতিদিন ৫০টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রত্যেকটি আইপিতে সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেয়া হবে। আজ (শনিবার, ৬ ডিসেম্বর) কৃষি মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিদেশি হাতে বন্দর পরিচালনা: নতুন সম্ভাবনা নাকি জাতীয় নিরাপত্তার ঝুঁকি?
বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ বন্দরগুলোর কনটেইনার টার্মিনালের দায়িত্ব বিদেশি কোম্পানির হাতে তুলে দেয়ার সিদ্ধান্তে পক্ষে-বিপক্ষে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। সরকারের এ সিদ্ধান্ত যেমন বন্দরের দক্ষতা বৃদ্ধি ও আধুনিকায়নের সম্ভাবনা তৈরি করেছে, তেমনি অন্যদিকে স্বচ্ছতার অভাব ও জাতীয় নিরাপত্তার ঝুঁকির গভীর উদ্বেগও সৃষ্টি করেছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

প্রতিযোগিতার মুখে দেশের পোশাকশিল্প; রপ্তানি কমায় চাপে চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র ও মাঝারি কারখানা
মার্কিন শুল্ক চাপে পোশাক রপ্তানিতে ইউরোপের বাজারের দিকে ঝুঁকেছে চীন, ভারতসহ বাংলাদেশের প্রতিযোগী দেশগুলো। এতে তীব্র প্রতিযোগিতার মুখে পড়ছে দেশের পোশাক রপ্তানিকারকরা। সুযোগ বুঝে বিদেশি ক্রেতারা দিচ্ছেন দাম কমিয়ে। চলতি বছর ইউরোপের বড় ক্রেতা জার্মানিসহ ইউরোপের ১২টি দেশে কমেছে রপ্তানি। এতে বেশি বিপাকে পড়েছে চট্টগ্রামের ছোট ও মাঝারি পোশাক কারখানা।

চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে আমদানি, নেই জাহাজ জট
নানা চ্যালেঞ্জ থাকলেও চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে বেড়েছে পণ্য আমদানি। আগের তুলনায় জাহাজ বেশি আসলেও বহির্নোঙরে অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে না। ফলে ১০ মাসেই রেকর্ড পরিমাণ কনটেইনার ও কার্গো হ্যান্ডলিং করেছে বন্দর। বছর শেষে আগের রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন মাইলফলক গড়ার অপেক্ষায় বন্দর। ইয়ার্ড ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন, অটোমেশনসহ সামাগ্রিকভাবে বন্দরের দক্ষতা বাড়ায় এ অর্জন সম্ভব হয়েছে বলে মনে করছে কর্তৃপক্ষ।