মশাল মিছিলে শিক্ষার্থীরা জানান, তিস্তা প্রকল্প ও পানি চুক্তি বাস্তবায়ন উত্তরবঙ্গের মানুষের প্রাণের দাবি। বাংলাদেশ ও চীন সরকার বারবার আলোচনায় বসলেও প্রকল্পটি অদৃশ্য কারণে বাস্তবায়ন হচ্ছে না।
এর ফলে বর্ষায় প্লাবন, আর শুকনো মৌসুমে তীব্র পানি সংকট দেখা দেয়। আমাদের তথাকথিত বন্ধু রাষ্ট্র ভারতের সঙ্গে অনেকগুলো অসম চুক্তি রয়েছে, যার মধ্যে তিস্তা পানি বণ্টন চুক্তি অন্যতম।
এসব চুক্তি বাতিল করতে হবে। দ্রুত সময়ের মধ্যে তিস্তা প্রকল্প ও পানি চুক্তি বাস্তবায়ন করতে হবে।
আরও পড়ুন:
তিস্তার পানি প্রবাহ স্বাভাবিক করে এ অঞ্চলের মানুষদের রক্ষা করতে হবে। দ্রুত সময়ের মধ্যে তিস্তা মহা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি তুলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারিও দেন তারা।
উল্লেখ্য, ১৯৯৮ সালে ভারতের জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের অংশ হিসেবে গজলডোবা ব্যারাজ নির্মিত হওয়ার পর তিস্তার স্বাভাবিক পানি প্রবাহ পরিবর্তিত হয়।
শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশের অংশে তিস্তায় পানিপ্রবাহ প্রায় অদৃশ্য হয়ে যায়। আবার বর্ষায় অতিরিক্ত ছেড়ে দেওয়া পানিতে দেখা দেয় ভয়াবহ বন্যা ও ভাঙন।





