তবে এ ঘটনায় এখনো কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ভবনের চতুর্থ তলায় কম্বলের গুদাম ও তৃতীয় তলায় জুতার গুদাম ছিল। ভবনটিতে নিয়মিত প্রায় দেড়শো কর্মী কাজ করতেন। তবে আগুন লাগার সময় চতুর্থ তলায় কেউ ছিলেন না বলে জানিয়েছেন ভবনের অন্যান্য তলার কর্মীরা।
আরও পড়ুন:
স্থানীয় এক ভবন মালিক হাজী রফিক জানান, আগুন সম্ভবত চতুর্থ তলার কম্বলের গুদাম থেকেই ছড়িয়েছে। আশপাশের ভবনগুলোতে মোটর পার্টস, এসি পার্টস, ইলেকট্রিক মালামাল, লুব্রিকেন্টস, প্লাস্টিক পাইপ, ছাতা, আচারের গোডাউন ও বিভিন্ন আমদানিকারকের মজুত পণ্য রয়েছে।





