বিদ্যালয় ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কোনো সভা বা নিলাম ছাড়াই গোপনে প্রায় দুই লাখ টাকায় গাছ দুটি বিক্রি করা হয়েছে। এরআগে বিদ্যালয়ের সম্পদ গোপনে বিক্রিরও অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
গাছ কেটে বিক্রির ঘটনায় বিদ্যালয়ের সৌন্দর্য ও পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে বলে অভিযোগ অভিভাবক, শিক্ষার্থী, এলাকাবাসী ও পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের। ঘটনা তদন্তে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি উপজেলা প্রশাসনের।
এ বিষয়ে বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক মজিবুর রহমান বলেন, ‘টেন্ডার ছাড়াই গাছ কাটা হয়েছে ঠিক, তবে টাকাগুলো বিদ্যালয়ের উন্নয়নে ব্যয় হবে। এই নিয়ে প্রশ্ন করার কিছু নেই।’
আরও পড়ুন:
বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি আব্দুল হাই সিদ্দিকী জানান, গাছ কাটার বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। এই নিয়ে প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে কথা বললে ভালো হয়।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ফারুক আহমেদ বলেন, ‘ঘটনা সত্য হলে অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
উপজেলা বন কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘টেন্ডার ছাড়াই গাছ কাটার নিয়ম নেই। এই নিয়ে আমরা অবশ্যই প্রধান শিক্ষকের কাছে জবাব চাইবো।’
ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বিধিবহির্ভূত কোনো কাজের সুযোগ নেই। ঘটনা তদন্তে দোষী প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’





