তিনি রূপপুর বিদ্যুৎ প্রকল্পের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইএসকেএম কোম্পানিতে ইলেকট্রিশিয়ান হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
ঈশ্বরদী আমবাগান পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আফজাল হোসেন বলেন, ‘কারপোভ ক্রিল জিগাতলা এলাকার চিকিৎসক আনোয়ার হোসেনের বাড়ির পঞ্চম তলার একটি ফ্ল্যাটে একা থাকতেন। রাতে পরিবারের সদস্যরা রাশিয়া থেকে তার মোবাইলে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। পরে তারা বিষয়টি কোম্পানির সিকিউরিটি অফিসারকে জানান।’
আরও পড়ুন:
এ পুলিশ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘সিকিউরিটি অফিসার দোভাষী আনোয়ারুল ইসলাম এবং পাশের ফ্ল্যাটে থাকা আরেক রাশিয়ান নাগরিককে সঙ্গে নিয়ে ফ্ল্যাটের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন। এসময় ক্রিলকে বিছানার ওপর পড়ে থাকতে দেখা যায়। পরে রাশিয়ান চিকিৎসক মিখাইল এসে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’
ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার প্রণব কুমার সরকার বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ওই রাশিয়ান নাগরিক ব্রেন স্ট্রোকে মারা যেতে পারেন। কয়েক দিন আগে তিনি ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছিলেন।’
মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাবনা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে এবং মৃত্যুর সঠিক কারণ ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর জানা যাবে বলেও জানান পুলিশ সুপার প্রণব কুমার।





